রিয়োসিন কে ২৫০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত
সবাইকে স্বাগতম। এই ব্লগ পোস্টে আপনারা জানতে পারবেন রিয়োসিন কে ২৫০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট নিয়ে বিভিন্ন তথ্য। এখানে আমরা এই ঔষধের ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও এর সাথে সম্পর্কিত বিস্তারিত জানব। আসুন আমরা সম্পুর্ণ পোস্টটি পড়ে রিয়েলটাইমে জেনে নেই আরো বিস্তারিত তথ্য।
মেডিসিনের নামঃ | Reocin K |
মেডিসিনের ধরনঃ | ট্যাবলেট |
জেনেরিক নামঃ | ফেনক্সিমেথাইল পেনিসিলিন [পেনিসিলিন V] |
মেডিসিনের পাওয়ারঃ | 250 মিলিগ্রাম |
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ | রেপকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিঃ |
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ | ১.৫০ টাকা |
আমাদের জানা ভালো লক্ষণ এবং বিপদের তথ্যে প্রয়োজনীয় Reocin K 250 mg
পেনিসিলিন ভি এখানে লক্ষণ এবং বিপদের তথ্যে প্রয়োজনীয় রিওসিন কে ২৫০ মিলিগ্রাম। ভি ভার্জনক এবং ছোট আন্তের উপাংশু থেকে শোষিত হয়। মানদণ্ডগুলির উপর ভিত্তি করে পেনিসিলিন ভির ডোজ নির্ধারণ করা উচিত। অবস্থানটি উদাহরণস্বরূপ, ৬ ঘন্টার অন্তর্ভুক্ততার সাথে ২৫০-৫০০ মিলিগ্রাম হতে পারে। তবে, এই দসটি রোগীর সুস্থতা উপর নির্ভর করে পরিবর্তন করা উচিত। ব্যবহারের সময় নির্দিষ্ট নির্দেশাবলী অনুসরণ করা প্রয়োজন। যদি পেনিসিলিন ভি থেকে ক্ষয় বা পাতলা হয় তবে ইঞ্জেকশনগুলি না দেয়া উচিত। এছাড়াও, যদি কলাস্ট্রিডিয়াল অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করে ক্ষয় হয় তবে তা সেবন থেকে বিরত থাকা উচিত।
Reocin K 250 mg কিভাবে ব্যবহার করবেন
মাইক্রো-অরগানিজম এবং সমান সুষমতার মধ্যে রোগীর অসুস্থতা ও যথার্থভাবে রোগের কারণ বিশ্লেষণ করে ডজ সেট করতে হবে। ফেনক্সোমিথিল পেনিসিলিন সম্পর্কে ডজ সেট করার সময়, রোগীর প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে হবে। পরিমানটি রোগী অসুস্থতার ধরণ এবং দুর্বলতা উভয়ে ভিন্ন করে তুলে ধরতে হবে। প্রতি 6 ঘন্টার মধ্যে 250-500 মিলিগ্রাম খাওয়া উচিত। পেনিসিলিন শক্তি গ্রস্ত করার প্রতিবন্ধকতায়, ফেনক্সোমিথিল পেনিসিলিন খাবার আগে প্রতিদিন সকাল বা দুই ঘণ্টার অগ্রিম খেতে উচিত। শরীরের দক্ষতা উন্নয়নের জন্য এটি নিখুঁত পরিবেশে সংরক্ষণ করা উচিত।
Reocin K 250 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা কি
Reocin K 250 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা কি। ফেনক্সিমেথিল পেনিসিলিন বিভিন্ন ফর্ম দিয়ে উপভোগ্য এবং পচনশীল। কালিয়াম সল্ট অথবা Phenoxymethyl পেনিসিলিনের বিভিন্ন ফর্মের মধ্যে ফেনক্সিমেথিল পেনিসিলিন উপভোগ্যতা সবচেয়ে ভাল হলেও খাবারের সাথে সমন্বয় করা যায়। উপভোগ্যতার সর্বোচ্চ স্তর পেতে ঔষধ প্রথমে খাবারের কমপক্ষে ১ ঘণ্টা আগে বা খাবারের পরে ২ ঘণ্টা পর অণুষ্ঠান করতে হয়। ক্লিনিকাল রিসপন্স এবং জনিত জীবাণুগুলির সংজ্ঞানীয়তা অনুযায়ী ঔষধের ডোজ পরিমাণ যথার্থ ভাবে সেট করা উচিত। এছাড়াও ফেনক্সিমেথিল পেনিসিলিনের সাথে প্রবেশ করার সময় অন্য কোন ঔষধ নিয়ে গার্গল করলে ঔষধের ফলস্বরূপ খাওয়ার স্থানান্তর হতে পারে।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।