রিলাক্সএইড 3 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

স্বাগতম পাঠকগণ। আমরা আজকে বিষয় হিসাবে আমাদের পরিচিত ঔষধ Relaxaid 3 mg ট্যাবলেট নিয়ে আলোচনা করব। এই পোষ্টে আপনারা জানতে পারবেন এই ঔষধটির ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গ্রহনের পদ্ধতি এবং বিস্তারিত বিষয়ে। তাই, আমাদের সাথেই থাকুন এবং পোষ্টটি পূর্ণ পড়ে আপনার সমস্ত জিজ্ঞাসা উত্তর পাবেন।

প্রয়োজনীয় তথ্য রিল্যাক্সেইড ৩ মিলিগ্রাম সম্পর্কে

প্রয়োজনীয় তথ্য রিল্যাক্সেইড ৩ মিলিগ্রাম সম্পর্কে। ব্রোমাজেপাম একটি শক্তিশালী সাইকোট্রপিক এজেন্ট। লাওয়ার ডোজে তারা টেনশান এবং অস্থি সংক্রমণ প্রতিস্পর্ধামূলকভাবে হ্রাস করে। উচ্চ ডোজে, এটি সেদেটিভ এবং মাংস-সংক্রমণ প্রতিস্পর্ধামূলক বৈশিষ্ট্য দেখায়। ব্রোমাজেপামটি জিএবি-এ রিসেপ্টরের সাথে বাইন্ড করে একটি কনফর্মেশনাল পরিবর্তন উত্পন্ন করে এবং এর আবাদশক্তি উন্নয়ন করে অতিরিক্ত অসম্প্রদায়ক প্রভাব প্রদর্শন করে না। ব্রোমাজেপাম থেকে উত্তেজনাশীল অসম্ভবতা। এছাড়াও জীবাণুক বাধাপ্রতিবন্ধক ও স্বল্পজীবীদের অপক্ষমতা অনুভব করতে হতে পারে।

ব্যবহার রিল্যাক্সেইড ৩ মিলিগ্রাম জানুন

ব্রোমাজেপাম হল একটি শক্তিশালী মানসিকচাপ মিটানো ব্যবস্থাপনার জন্য ব্যবহৃত দ্রব্য। কম মাত্রার জন্য, এটি কোনো ধরণের প্রতিবন্ধকতা নির্বাচন করে চাপ ও মাথা খারাপ করতে সাহায্য করে। বেশি মাত্রায়, এটি নিদ্রাবিশেষ এবং স্থমান শান্তিমূলক বৈশিষ্ট্য দেখা দেয়। ব্রোমাজেপাম GABA-A রিসেপ্টরে জড়িয়ে থাকে এবং প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। এটি উপনির্দেশক সামগ্রী সংগ্রহ না হওয়ার জন্য অন্য নেউরোট্রান্সমিটার ব্যবহার করে না।

আউটপেশেন্ট চিকিৎসার জন্য সাধারণ মাত্রা ১.৫-৩ মি.গ্রা। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে, ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে গ্রহণ করা হয়। অতিথেয় চিকিৎসার মাত্রা সাধারণতঃ ৬-১২ মি.গ্রা ২-৩ বার দৈনিক। তবে, সর্বাধিক ৮-১২ সপ্তাহ হল মোট চিকিৎসার সময়কাল।

রিল্যাক্সেইড ৩ মিলিগ্রামের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা

রিল্যাক্সেইড মানে স্থিরতা এবং ৩ মিলিগ্রামের দোস প্রতি রোগীর পাশাপাশি মোট কতবার নেওয়া উচিত সেই বিষয়ে বলা হয়েছে। সামগ্রিকভাবে প্রকাশকৃত প্রস্তাবিত ঔষধটি Bromazepam নামক একটি মনবিজ্ঞানী ঔষধ। প্রতি দিন ৩ মিলিগ্রাম ডস দ্বারা থাকলে অল্প দিনের মধ্যে আশ্চর্য হিসেবে হাঁচি বা শ্বাসকষ্টের ঝুঁকিমূলক এবং ব্যাপারটি নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করে থাকে। সর্বাধিক রোগীর জন্য ১২ সপ্তাহের জন্য থাকলেও কিছুটা বেড়েও থাকতে পারে যদি ডাক্তারকে উপযুক্ত মনে হয়। জীববিজ্ঞানী জানা করেছে এই ঔষধের অপসর্গ সেটা হল রাসায়নিক প্রক্রিয়ার কারণে কিছুটা কম্পর্শন এবং জ্বর থাকা পাওয়া গেল।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।