রিসন ৫০ মিলি ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণেরা, এই পোস্টে আপনারা জানতে পারবেন রিসন ৫০ মিলি ট্যাবলেট এর ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও আরও নানান জানা অজানা তথ্য যা এই ঔষধটি ব্যবহার করবার সময় আপনার জানতে জরুরি হতে পারে। আমাদের সাথেই থাকুন এবং পোষ্টটি সম্পুর্ন পড়ে আপনার এই ঔষধটি সম্পর্কে পূর্ণ ধারনা নেবার চেষ্টা করুন।

Rison 50 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Rison 50 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য: টলপেরিসোন হাইড্রোক্লোরাইড একটি সেন্ট্রালি কর্মী মাংশপেশি শান্তকারী যা কেন্দ্রীয় তন্ত্রিক সিস্টেমে কাজ করে এবং মাংশপেশি টন এবং চলাচলের সমস্যাগুলি উচ্চারিত চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। এর সুপারিশকৃত মাত্রা হলঃ “\r\n”। মেথোকার্বামোল সহ সমস্যার সাথে সাথে ব্যবহার করা উচিত নয় কারণ দৃষ্টির উপস্থিতিতে দোষ দেখা গেছে। এটি কোনও পণ্যের যেকোনো উপাদানে সবজান্তি পর্যবেক্ষিত চর্মরোগের, মাইস্থেনিয়া গ্রেভিস এবং স্তনধারণকারী মাতাদের সংবেদনশীল চর্মের সাথে বিরোধী কর্তব্য। সম্ভব দুর্ঘটনামূলক পাশ্চাত্য (শরীরের দণ্ডবলিতের উপর দাড়িতে হতে পারে) দমকা হতে পারে, এমনকি মাংশপেশি দুর্বলতা, মাথা ব্যাথা, উন্মাদন এবং দুর্বলতা হতে পারে।

Rison 50 mg এর ব্যাবহার

Rison 50 mg সেন্ট্রালি একশনিং মাসপরিশীলক, যা কেন্দ্রীয় নার্ভোস সিস্টেম ও এক্সট্রিমিটিতে সার্কুলেশন সমস্যার জন্য এবং মাংসপেশীগুলিতে উঠতে মাংসপেশী টোন ও টেনশনের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। প্রমানিত মাত্রায় এটি ব্যবহার করা হয়: রোধের মতো গাঁথির পরিমাণ বা আচরণের জন্য 50 মিলিগ্রাম। মেথোকারবামল সহ এর সমকারিত ব্যবহার চোখের ভিজন উত্পন্ন করে তথা পুর্ববর্তীতে সামান্য বা সামগ্রিক বিষাদকতা সৃষ্টি করে আচরণ বিকল করেছে। এটি সংক্রমন চাসদের, মায়াস্থেনিয়া গ্রেভিস এবং নার্সিং মায়ের জন্য বিপরীত পরিস্থিতির চিকিত্সার জন্য অপ্রয়োজনীয়।

Rison 50 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

Rison 50 মিলিগ্রামের জন্য প্রকাশিত হওয়া একটি উপকরণ যা কেন্দ্রীয় সিস্টেমে পরিচালিত মাংশপেশি শিথিলকরণকারী। পুঁজতালের উন্নয়ন এবং অতিরিক্ত মাংশপেশি চাপ থেকে বিরতি পাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়। ব্যবহারের শিফটি নিম্নলিখিত হলেন: “Tolperisone Hydrochloride” হিসেবে চলতে হবে। কোন ধরণের হাইপারসেন্সিটিভিটি রোগ, মাস্তিশ্ক-রোগ অথবা হাঁপানি বৃদ্ধি সঙ্গে উন্নয়নের ইতিহাস রয়েছে তাদের জন্য সুপারিশ করা হয় না। গর্ভাবস্থা এবং স্তনদুগ্ধদান করার সময়ও এটি ব্যবহার করা উচিত নয়। সামগ্রীর কিছু ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে, যেমন মাংশপেশি শক্তিহীনতা, মাথা ব্যথা, বমিশ্বন এবং প্রবল হাইপারসেনসিটিভিটি প্রকাশ। তবে, বাচ্চাদের ক্ষেত্রে চিকিৎসার ডোজ এবং সময়সীমা সমূহ উল্লেখিত ভাবে মেনে চলতে হবে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।