রেগের্ড 40 মিলিগ্রাম/ভাইয়াল: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত
আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণেরা। এই পোষ্টটি সবার পরিচিত একটি ইনজেকশন Regerd 40 mg/vial নিয়ে। এই পোষ্টে আপনারা জানতে পারবেন এই ঔষধটির ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত। সুতরাং পোষ্টটি সম্পুর্ন পড়ে আপনারা আরও জানতে পারবেন এই ঔষধটি সম্পর্কে।
মেডিসিনের নামঃ | Regerd |
মেডিসিনের ধরনঃ | IV Injection |
জেনেরিক নামঃ | Omeprazole |
মেডিসিনের পাওয়ারঃ | 40 mg/vial |
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ | Organic Health Care Ltd. |
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ | ৳ 85.00 |
রেজার্ড ৪০ মিলিগ্রাম/ভাইল এর ব্যবহার
রেজার্ড ৪০ মিলিগ্রাম/ভাইল এর ব্যবহার একটি প্রশংসিত প্রটন পাম্প ইনহিবিটর যা পেট এসিড সেক্রেশন প্রতিরোধ করে। এটি গ্যাস্ট্রিক পেরেটাল সেলে হাইড্রোজেন-পটাশিয়াম-এডেনোসাইন ট্রিফসফেটেজ (এচ / কে, এটিপিএসেজ) এঞ্জাইম সিস্টেম বন্ধ করে পেট এসিড নিষ্ক্রয়। পাচনশক্তির এন্টিসেক্রেটর কাজ গ্রহণে দ্রুততম প্রভাব হয়, দুই ঘন্টা পরে সর্বাধিক প্রভাব হয় এবং সিক্রেশনের প্রতিবন্ধকতা ৭২ ঘন্টা পর্যন্ত স্থিতি বজায় রাখে। ঔষধটি প্রতিরোধক কার্যক্রমটি স্থগিত হলে, চলবে ধীরে ধীরে সিক্রেটরি কার্যক্রম তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে ফিরে আসে। ব্লগটি থেকে আরও তথ্য পান।
রেজার্ড ৪০ মিলিগ্রাম/ভাইল এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
রেজার্ড হল একটি সস্তা ঔষধ। এটি পেপটিক ছাইদারক হিসাবে কাজ করে। রেজার্ড এসিডের উৎপাদন কমাতে সক্ষম। এটি সকালে খেতে নিলে কেবল এক ঘণ্টার মধ্যেই প্রভাব দেখা যায়। রেজার্ডের প্রভাব ৭২ ঘন্টা ধরে থাকে। যখন ঔষধ সেবন বন্ধ করা হবে, তখন ধীরে ধীরে ছাইদারক সারণি ফিরে আসতে থাকে। সেবন থাকলে ডাইজাপাম, ওয়ারফারিন এবং ফেনিটোইনের কাজ ভালভাবে প্রতিবন্ধক করে। অলপ সামান্য ঝামেলা যেনো থাকতে পারে যদি কোন নির্দিষ্ট দক্ষতা ও জনসাধারণ স্বাস্থ্যের সমস্যার কারনে না সেবন করা হয়। গর্ভবতী মায়েদের কে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ মেনে আগে রেজার্ড ব্যবহার করা হতে পারে। রেজার্ড ব্রেস্ট ফিডিংয়ে রক্ষা না দেওয়ার ক্ষেত্রে মার্জিত হয়েছে।
রেজার্ড ৪০ মিলিগ্রাম/ভাইল এর সাবধানতা
রেজার্ড ৪০ মিলিগ্রাম/ভাইল একটি জাতীয় সোয়ানিক চিকিৎসার ব্যবহার। এটি গ্যাস্ট্রিক এসিড শ্রবণ কে বন্ধ করতে সহায়তা করে এবং অধিক দিন চালিত রয়ে। যে কারণে এটি মেটাবলিজম প্রক্রিয়াটিকে ধীর করতে পারে। এটি আমার কথায় শুধুমাত্র ইঞ্জেকশন দিয়ে ব্যবহার করা হয়। একটি ভাইল তৈরি করতে ১০ মিলিলিটার পানি যোগ করতে হবে এবং এটি কমপক্ষে ২ থেকে ৫ মিনিট সময়ে ইনজেকশন করতে হবে। সমাপ্তির পর অধিক দ্যদার সচেতনতা আবশ্যক। আর্টিকেল পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।