রেডনিসোন ৫ মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত
সকল পাঠকদের স্বাগতম! এই পোস্টে আমরা একটি পরিচিত ট্যাবলেট Rednisone 5mg সম্পর্কে আলোচনা করব। এখানে আমরা জানব কিভাবে এই ঔষধটি ব্যবহার করতে হয়, এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও আরো কিছু দৈনন্দিন জীবনে এর ব্যবহারের নির্দেশাবলী সম্পর্কে জানতে পারবেন। সাথেই থাকুন।
মেডিসিনের নাম | মেডিসিনের ধরন | জেনেরিক নাম | মেডিসিনের পাওয়ার | উৎপাদনকারী কোম্পানি | প্রতি ইউনিটের মূল্য |
---|---|---|---|---|---|
Rednisone | ট্যাবলেট | Prednisolone | ৫ মি.গ্রা. | Rephco Pharmaceuticals Ltd. | ০.৫২ টাকা |
প্রেডনিসোলোন ৫ মিলিগ্রামের ব্যবহার ও সতর্কতা
প্রেডনিসোলোন হল একটি সিন্থেটিক এড্রেনোকোরটিক্যাল ড্রাগ যা প্রাধানতঃ গ্লুকোকর্টিকোইড গুণধর্ম সম্পন্ন। এটি অপ্রতিসাদ্য প্রতিক্রিয়া উত্পন্ন করার জন্য দায়ী ফসফোলিপেজ এ ২ এঞ্জাইমের কাজকর্তব্য নির্বান করে যা লেউকোট্রিন, এসআরএস-এ, প্রোস্টেগলান্ডিন ইত্যাদি প্রকাশ্য অনিশ্চিতকরণীয় মাধ্যম উৎপন্ন করে। প্রেডনিসোলোন মৌখিক দান দেওয়া হলে তা ত্রিকোষ্ঠশূল, জ্বর ও বা দীর্ঘস্থায়ী মধুপাক উপসর্গে সবচেয়ে ভাল উপলব্ধি করা হয়। এটি মধ্যে প্রায় ৭০-৯০% প্রোটিনের সাথে বাঁধানো থাকে এবং ২ থেকে ৪ ঘন্টার হাফ লাইফের মধ্যে জ্বালানো থেকে উঠে। লিভারে প্রধানতঃ মেটাবলাইজ করে প্রেডনিসোলোনটি মুখোশের মধ্যে প্রসারিত হয়।
প্রেডনিসোলোন ৫ মিলিগ্রামের কার্যকারিতা ও দেখভাল
প্রেডনিসোলোন একটি সিন্থেটিক অ্যাড্রিনোকর্টিক্যাল ড্রাগ যা প্রায়শই গ্লুকোকর্টিকয়েড গুন রয়েছে। ফসফোলিপেজ এস ২ এঞ্জাইম ক্রিয়াকলাপ নিষেধ করে যা লিউকোট্রিন, SRS-A, প্রোস্টাগ্লান্ডিন ইত্যাদি পৃথক সম্প্রসারণ দায়ক। ওষুধটি অস্বল্প সময়ে গ্রহনযোগ্য এবং যথাযথভাবে জিআর্টি থেকে তাড়াতাড়ি শোষিত হয়। প্রেডনিসোলোন ৭০- ৯০% প্রোটিন-বাঁধক দ্রবণে রয়েছে এবং প্লাজমা থেকে পক্ষাঘাতের হাফ লাইফ ২ থেকে ৪ ঘণ্টা হয়।
এক্সাম্পল হিসাবে বয়স্কদের জন্য প্রেডনিসোলোন প্রতিবিদ্ধিতার জন্য ৫ থেকে ৬০ মিলিগ্রাম প্রতিদিন পাচারে বিভক্ত মাত্রা ওষুধটির জন্য ব্যবহৃত হয়। পাচার দিনের জন্য প্রতিদিন একবার বা দ্বিতীয়টি কিছুটা হলে ৩-১০ দিন।
প্রেডনিসোলোন ৫ মিলিগ্রামের জানতে হবে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
প্রেডনিসোলোন হল একটি সিন্থেটিক এড্রেনোকর্টিক্যাল ও গ্লুকোকর্টিকয়েড বিশেষত্ব সম্পন্ন ঔষধ। প্রেডনিসোলোন ফসফোলিপেস এ টু এনজাইম একটি অংশ যার প্রধান কর্ম হল প্রতিস্পষ্ট জ্বর, এসআরএস এ, প্রোস্টাগল্যান্ডিন ইত্যাদির উৎপাদন। প্রেডনিসোলোন ওষুধটি অতি দ্রুত এবং ভাল পেট থেকে সম্পূর্ণভাবে শোষিত হয়। প্লাজমাতে ৭০- ৯০% প্রোটিন বাঁধাকরে থাকে এবং ২ থেকে ৪ ঘন্টার হাফ লাইফ সম্পন্ন হয়ে প্লাজমা থেকে অপসারণ হয়। প্রধানতঃ লিভারে মেটাবলাইজ হয় এবং মূত্রে বিস্রস্ত হয়। তবে এই ওষুধটি ডিজিটালিসকে নিয়ন্ত্রণ করে যদি পটাশিয়ামের পরিমাণ কমে তবে হাঁপানি ও হৃদয় এরিথমিয়ার জন্য উপযোগ করা যাবে না। এক্সামুনীয়াল খোলনা থাকলে অবশ্যই খুব সাবধানে তা করা উচিত।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।