রেপটিলিন ১০ মি জে ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

হ্যালো প্রিয় ব্লগ পাঠকবৃন্দ, এই বাংলা ব্লগ পোষ্টটিতে আমরা জানবো Reptylin 10 mg ট্যাবলেটের সম্পর্কে নানান তথ্য যা বিশেষভাবে দরকারী হতে পারে। আমরা এই ঔষধটি কীভাবে ব্যবহার করতে পারি ও এর পার্শ্ব পতিক্রিয়া সম্পর্কে জানবো। আর এছাড়াও আরো নানান জানানো অজানা তথ্য শেয়ার করব। সুতরাং চলুন জেনে নেই Reptylin 10 mg ট্যাবলেটের বিস্তারিত।

মেডিসিনের নামঃ Reptylin
মেডিসিনের ধরনঃ Tablet
জেনেরিক নামঃ Amitriptyline Hydrochloride
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 10 mg
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ Albion Laboratories Limited
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 0.85

Reptylin 10 mg এর ব্যবহার

Reptylin 10 mg এর ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চান? রেপ্টিলিন হচ্ছে ট্রাইসাইক্লিক এন্টিডিপ্রেসান্ট ঔষধ। এর ব্যবহার দ্বারা মনের ক্ষতি থেকে পুরোপুরি মুক্তি পাওয়া সম্ভব। রেপ্টিলিন ১০ মি.গ্রাম দ্বারা অ্যামিট্রিপটিলিন হাইড্রোক্লোরাইড এর ডোজ পাল্টে পাল্টে বৃদ্ধি করে দেওয়া যায় যথেষ্ট প্রয়োজন অনুযায়ী। রেপ্টিলিন একটি সুখবর্তী ঔষধ যা মুড বদলানোর মধ্যে এমন জীবাণুকে বাধা দেয়। এটি পূর্ণতঃ নিশ্চিত না, কিন্তু আমরা বলতে পারি যে এর উপকার আপনার অনেকটাই মাঝে থাকতে পারে।

Reptylin 10 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

আমিত্রিপ্টিলিন হাইড্রোক্লোরাইড কিন্তু কাজ করে কী? আমিত্রিপ্টিলিন হল একটি ট্রাইসাইক্লিক এন্টিডিপ্রেস্যান্ট। এটি প্রভাবিত অ্যান্টিকোলিনার্জিক এবং নিদ্রাজনক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি নোরএড্রেনালিন এবং সেরোটোনিন এর রিপটেকে নিরোধ করে। এর প্লাসমা লেভেল দুই থেকে বারো ঘন্টার মধ্যেই পূর্বের লেভেলের চেয়ে বেশি হতে থাকে। সেই মধ্যে ইউরিনে ভাল মাত্রাতে বর্তমান থাকে। Reptylin 10 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার বিষয়ে বিস্তারিত জানতে প্রচেষ্টা করা উচিত। মাতৃত্ববয়স্ক মাতা-সন্তানের ক্ষেত্রে ব্যবহার এই দ্রব্যের ক্ষেত্রে সতর্কতা প্রয়োজন।

সতর্কতা

সতর্কতার মানে কি? আমিত্রিপ্টিলিন হাইড্রোক্লোরাইড কোন জন্য ব্যবহার করা হয়? আমিত্রিপ্টিলিন কীভাবে কাজ করে? ডিপ্রেশন চিকিত্সায় কিভাবে এর ব্যবহার হয়? সেটা জানার জন্য পড়ুন। আমিত্রিপ্টিলিন হইড্রোক্লোরাইড ট্রাইসাইক্লিক এন্টিডিপ্রেসেন্ট। ডেটা থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী এই ওষুধ ডিপ্রেশনের মানোমদ্য থেকে মুক্তি দেয়। এর প্রধান সামগ্রী হচ্ছে noradrenaline এবং serotonin, যা মনোরোগের নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু এর উপর সাইড ইফেক্টগুলো রয়েছে, যেমনঃ হৃদরোগ বা ম্যানিয়া। এর ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করুন। এটি নিঃশঙ্গে সেবন করা হচ্ছে না।

See also  সিডোপ্লাস ৫ মিলিগ্রাম + ২৫ মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *