রেবিস্টার 20 মি ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত
সবাইকে অসংখ্য স্বাগতম। আজকের এই ব্লগ পোষ্টে আমরা আলোচনা করব ট্যাবলেট Rabistar 20 mg (Enteric Coated) সম্পর্কে। আমরা জানব এই ঔষধটি ব্যাবহার করার সঠিক পদ্ধতি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও বিস্তারিত তথ্য। আরো জানতে থাকুন আমাদের সাথে।
| মেডিসিনের নামঃ | Rabistar |
| মেডিসিনের ধরনঃ | ট্যাবলেট (এন্টেরিক কোটেড) |
| জেনেরিক নামঃ | Rabeprazole Sodium |
| মেডিসিনের পাওয়ারঃ | ২০ মি.গ্রাম |
| উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ | Edruc Limited |
| প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ | ৳ ৭.০০ |
Rabistar 20 mg এর ব্যবহার
Rabistar 20 mg এর ব্যবহারের নির্দেশিকা অনুযায়ী, প্রতিদিন সকালে একবার 20 মিলিগ্রাম খেতে হবে। জিনিসটি খেতে হয় এমন কোন বিধি নেই, কিন্তু চেটিয়ে খেলে সে উপকারবাণী কম হতে পারে। একটি ত্রিমাসিক যৌথ চিকিৎসার পরিপ্রেক্ষিতে 20 মিলিগ্রাম মাত্রার নির্ধারিত ডোজ প্রতিদিন অবশ্যই খেতে হবে। বেশির ভাগ রোগীর জঘন্য আল্সার দুঃখটা চার সপ্তাহে ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু কিছু রোগী অতিরিক্ত চার সপ্তাহ যুদ্ধ করতে হতে পারে। উন্নয়নশীল উল্কুস হিসেবে 20 মিলিগ্রাম মাত্রার নির্ধারিত ডোজ এর জন্য চিকিৎসকের সিফারিশ নিতে হবে। ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন হতে হবে যে এর ট্যাবলেট চিবাবলি না করে একবারে মুখে নেওয়া উচিত।
Rabistar 20 mg এর ডোজ ও কোর্স
Rabistar 20 এর ডোজ ও কোর্স এই হেডলাইনের অনুযায়ী আমরা বলতে পারি, রেবেপ্রাজোল মাংশপেশীগুলি কম্পাঙ্গিত করতে একটি প্রভাবশালী ঔষধ। সুষম দশা ও গ্রন্থি নিষ্ক্রিয়করণের জন্য 20 মিলিগ্রাম ডোজ একবার প্রতিদিন সকালে গ্রহণ করা হয়। বিভিন্ন রোগের জন্য সামান্য সময় থাকতেও রেবেপ্রাজোল টেবিলেট ভালোভাবে চবান বা ছেঁকে খাওয়া উচিত নয়। শিশুদের জন্য এ ঔষধের ব্যবহার অনুমোদিত নয় এবং গর্ভবতী মা ও নার্সিংমুক্ত মা রেবেপ্রাজোল ব্যবহার করা নিষিদ্ধ।
Rabistar 20 mg এর দ্বিতীয় বিকল্পের সম্ভাব্যতা
রবিস্টার 20 এর দ্বিতীয় বিকল্প হল একটি সম্ভাব্য উপায়। প্রতিদিন সকালে নেয়া 20 মি.গ্রাম খুব সামান্য পরিমানে দুর্গন্ধ যন্ত্রিক বুক মুক্ত রাখতে সক্ষম। গ্যাস্ট্রিক এসিডের পাম্প জন্য জানা একটি এজেন্ট, রাবিস্টার স্টমেক পাংপ ইনহিবিটর ব্যবহার করে পাঁচ থেকে ছয় সপ্তাহে সামান্য দুঃখ ভুলার সঙ্গে একটি অ্যাক্টিভ সাধ্য বইদগ্ধ প্রতিবন্ধক। সাম্প্রতিক কিছু পরীক্ষাগুলি প্রমাণ করেছে যে এটি একজন শরীরের পাশের ভাঁজে বা অনুশীলনের সময় হাইপোম্যাগনেসেমিয়া (আর সিয়ানোকোবালামিন) এবং ভিটামিন বি১২ এসপত্তি সীমার সাম্ভাব্য কারণ হতে পারে।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।
