র্যানলিড ১৫০ মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

হ্যালো প্রিয় পাঠকবৃন্দ, স্বাগতম আজকের ব্লগ পোস্টে। এই পোস্টে আমরা আপনাদের জানাতে চলেছি Ranlied 150 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট নিয়ে বিস্তারিত আর সম্পূর্ণ জানতে চাইছি এই ঔষধের ব্যবহার বিধি এবং সেটির সাইড ইফেক্ট সহ নানান তথ্য। তাই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে নির্দেশিত এই পোস্টের সাথেই থাকুন আর এই ঔষধের পরিবর্তে আপনার কাছে যেকোনো জিজ্ঞাসা থাকলে তা জানানো হলো আমাদেরকে।

Ranlied 150 mg এর ব্যাবহার

র্যানিটিডিন ১৫০ মিলিগ্রাম এর ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চাইলে করে নিতে পারেন আমাদের সহায়তা। এটি পেটের পরিস্রাব নির্ভর হিস্টামিনে প্রতিস্পর্ধাত্মকভাবে কাজ করে যা পেপসিন সক্রিয়তা, পেন্টাগ্যাসট্রিন সক্রিয়তা, ইনস্ট্রিন্সিক ফ্যাক্টর সক্রিয়তা বা সিরাম গ্যাস্ট্রিন ক্রিয়াশীলতা প্রভাবিত না করে। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মোতাবেক রং প্রবাহমান জনিত অসুস্থতা বা পেপটিক ব্যথা প্রতিষ্ঠিত হলে স্বাস্থ্য পরামর্শকের পরামর্শ মোতাবেক সেখানে স্থায়ী নির্ধারিত মাত্রাতে রনিটিডিন ১৫০ মিলিগ্রাম দৈনিক দুটি বার পর্যন্ত পাওয়া যেতে পারে এবং রাতে ৩০০ মিলিগ্রাম সিঙ্গল ডোজে খাওয়া যেতে পারে।

Ranlied 150 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

Ranitidine 150 mg দিয়ে পাচ্য প্রতিক্রিয়া কি করা হয়? জানার জন্য পর্যালোচনা করা যাচ্ছে। Ranitidine হিস্টামিন ব্লক করে, যা পরিত্যাক্তিজনক স্বল্পপায় নির্গত হওয়ার প্রতিরোধ করে। Ranitidine অ্যাসিড বিদ্যুত নির্গমন বন্ধ করে, কিন্তু পেপসিন বিদ্যুত নির্গমন এবং সিরাম গ্যাস্ট্রিনের বৃদ্ধি প্রভাব নেই। নির্দিষ্ট অসুখের চিকিৎসার জন্য, যেমন অ্যাজমা এবং জ্বর, সাধারণত ১৫০ মিলিগ্রাম একবার সকালে এবং সন্ধ্যায় লাগিয়ে দেওয়া হয় বা রাতে ৩০০ মিলিগ্রাম পার্শ্বস্থ একবার দেয়া হয় কখনোই কখনো আবশ্যক হলে ডোজকরণ বৃদ্ধি করা যায়। এছাড়াও দর্শকদের বিনামূল্যে জেনে নেওয়া যেতে পারে যে Ranitidine ভেবে কম পারফরমেন্স নেয়ার চেষ্টা করেনা। ডক্টর দ্বারা সেটা যথেষ্ট সময় নেওয়া হলেই দরকারি ডোজ বৃদ্ধি করা হয়।

Ranlied 150 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Ranitidine 150 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য। র্যানিটিডিন পেপটিক উল্সার বিন্দুগুলির রোগ উপশম করে। 150 মিলিগ্রাম র্যানিটিডিন মাস পড়ালে 4 থেকে 8 সপ্তাহে প্রথমে দুটি সময়ে খাওয়া হয় বা একদম রাতে প্রদত্ত 300 মিলিগ্রাম ডোজ দেয়া হয়। বিষয়টি ভালোভাবে বুঝা গুরুত্বপূর্ণ। তবে, বয়সগুলোর জন্য এই ঔষধ সুরক্ষিত হিসাবে প্রমাণিত হয়। ব্রেস্টফিডিং মা এটি ব্যবহার করতে চাইলে সাবধান থাকতে হবে এবং ডেবিডের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে কেবলমাত্র গুরুত্ব দিতে হবে। এক্সেস ডিক্রিশন কিংবা স্যুরাচারি হৃদরোগে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে কিন্তু ব্যাপক ভাবে পরীক্ষামূলক পরীক্ষাগুলি সংজ্ঞায়িত করা হবে। ড্রগ ওভারডোস হলে এর বিপক্ষে সামঞ্জস্যপূর্ণ চেষ্টা করা যেতে হয়। সাধারণত সাইড ইফেক্ট নেই।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।