র্যামিকার্ড 5 মিলি ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

সবাইকে সালাম। আমরা আজ সকলের জন্য একটি পরিচিত ও জরুরি ঔষধ র্যামিকার্ড 5 মিলি ট্যাবলেট নিয়ে আলোচনা করব। আমাদের এই পোষ্টে জানানো হবে এই ঔষধের ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং অন্যান্য তথ্য। তাই আর দেরি না করে আসুন আমরা জানির সময় খরচ করা থাকাকালীন সেই জন্য কত প্রয়োজনীয় হতে পারে আমাদের হয়তো জীবনলক্ষে একবার একটি ঔষধের নিয়মিত ব্যবহারের কাজটি।

মেডিসিনের নামঃ Ramicard
মেডিসিনের ধরনঃ ট্যাবলেট
জেনেরিক নামঃ Ramipril
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 5 মিলিগ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ ড্রাগ ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড।
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 8.05

Ramicard 5 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

র্যামিকার্ড 5 মিলিগ্রাম একটি এসিই (ACE) ইনহিবিটর, যা রামিপ্রিলের উপর ঘটে যায়। হাইড্রোলিসিস করার পর রামিপ্রিলে রামিপ্রিলাট সৃষ্টি করা হয়, যা অ্যাঞ্জিওটেনসিন I-কে ভাসমান পদার্থ, অ্যাঞ্জিওটেনসিন II-তে রূপান্তর করার ক্ষমতা বাতিল করে। এইভাবে র্যামিপ্রিল দ্বারা এসি ঈক্যু বাধা হয় এবং প্লাজমা এঞ্জিওটেনসিন II-এর পরিমাণ কমে যায়, যা বসপ্রেসর একটিভিটি ও অ্যাল্ডোস্টেরন সিক্রেশন কমিয়ে দেয়। এই প্রক্রিয়ার ফলে র্যামিপ্রিলের এন্টিহাইপারটেনসিভ ক্রিয়া শুরু হচ্ছে। এর মাধ্যমে হার্ট ফেইলার, স্ট্রোক ও হৃদয় রোগে মৃত্যুর ঝুঁকি নিম্নলিখিত সমস্যাদি কমিয়ে ফেলা সম্ভব। এটি দীর্ঘস্থায়ী ও স্বাস্থ্যমন্ত্রিত; তাই, দীর্ঘস্থায়ী থেরাপিতে ব্যবহার করা যেতে পারে।

Ramicard 5 mg এর ব্যাবহার

রামিপ্রিল 5 মি.গ্রাম দবা হল একটি এসি ইনহিবিটর। এর ব্যবহার হল কার্ডিওভাসকুলার ইভেন্ট এর ঝুঁকি নিরোধে। রক্তচাপ কমানো যায় এবং এল্ডোস্টেরোন শক্তি কমানো হয়। পরিপূর্ণ বিলুপ্তি থাকায় এটি দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসার জন্য উপযুক্ত। বিপক্ষের প্রতিক্রিয়ার সাথে পরিবর্তন হতে পারে তাই ডোজ এইচটিএনসি দেখে উপযুক্তভাবে এডজাস্ট করতে হবে। রক্তচাপ না নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে অ্যান্টিহাইপারটেনসিভ দবাই যুক্ত করা হতে পারে। বাকি অ্যাধিক তথ্য জানতে ডাক্তারের সাথে কথা বলতে পারেন। রক্তচাপ বিষয়ক এর চার্টে একটি কাউন্সিলিং ফর্মুলা বহু দেশে কাজ করে থাকে তাই তার সাথেও আপনাকে মনোযোগ দেওয়া উচিত।

See also  প্রেনেউ 50 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

Ramicard 5 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

রামিপ্রিল 5 মিলিগ্রাম (Ramicard 5 mg) হল একটি এঞ্জিওটেনসিন কনভার্টিং এনজাইম (ACE) ইনহিবিটর। এটি হাইড্রোলিসিসের পর রামিপ্রিলেট (Ramiprilat) প্রাপ্ত করে এঞ্জিওটেনসিন I থেকে এঞ্জিওটেনসিন II এ পরিণতি বাধা দেয়। তাই রামিপ্রিলের ACE প্রতিবন্ধী প্রভাব দিয়ে প্রতিহারী কার্যক্রম গ্রহণ করে। এটি উচ্চ রক্তচাপ সম্পর্কিত সমস্যা, হার্ট ফেইলার এবং কার্ডিওভাসকুলার ইভেন্ট নিরাপদ করার মাধ্যমে কাজ করে। রামিপ্রিল দীর্ঘ সময় সহনশীল এবং ভাল ধরনের থেকে তাই এটি দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসায় ব্যবহার করা যাবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বিশেষ নির্দেশনার অনুযায়ী রামিপ্রিল খাওয়া হবে যথেষ্ট পরিমাণ পানির সাথে, চবানো ও কুচানো না হবে। রামিপ্রিল সব সময় পুরো পানিতে গোল করে নেয়া উচিত। রক্তশ্রবণ প্রতিরোধ ও মেধাবী থেকে বিরত থাকা জরুরী।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *