সংক্ষেপে Sonexim 100 mg/5 ml ওষুধ: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আদর্শ পাঠকবৃন্দ, আজকে আমরা একটি মহান বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। এই পোস্টের মুল বিষয় হল সঙ্ক্ষেপে Sonexim 100 mg/5 ml ওষুধ। এই ঔষধটির পরিচিতি এবং ব্যাবহার পদ্ধতি নিয়ে আমরা আলোচনা করব এবং এটি কি ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া উত্পন্ন করতে পারে। সুতরাং, আমরা সম্পুর্ণ এই বিষয়ে একসাথে যুক্ত হব। এই বিষয়ে আমাদের সকলের উদ্দেশ্য হল আপনাদের একটি ব্যাপক ধারনা দেয়া যে আপনি কিভাবে এই ঔষধটি ব্যবহার করতে পারেন এবং কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।

Sonexim 100 mg/5 ml এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Sonexim 100 mg/5 ml এর প্রয়োজনীয় তথ্য

সোনেক্সিম হল থার্ড জেনারেশনের সেফালোস্পরিন এ্যান্টিবায়োটিক যা ওষুধ দ্বারা গ্রহণযোগ্য পরিমাণে গ্রাম সংক্রমকারী এবং অগ্রাহ্য ব্যাকটেরিয়াদের উত্তেজনা করে মেরে ফেলে। সেফিক্সিম রোগের গুরুত্ব অনুসারে ২০০-৪০০ মিলিগ্রামের ডোজ সেভাবে নির্ধারিত হবে। ডিম কমপক্ষে একদিনে একটি ডোজ বা দুটি ভাগে দেয়া হয়। কিশোরদের জন্য উপযুক্ত ডোজ ৮ মিলিগ্রাম / কেজি / দিন। শিশুদের রোগ জনিত গুরুত্বে তাদের জন্য দৈনন্দিন খোরাক হিসাবে ৫ মিলিগ্রাম / কেজি শরীরের ওজন দ্বিতীয় দিন পর্যন্ত দেওয়া হয়। তবে এই ওষুধটি গর্ভবতী মা এবং স্তনদুগ্ধদাতার জন্য উপযুক্ত নয়।

Sonexim 100 mg/5 ml এর ব্যাবহার

সোনেক্সিম 100 মিলিগ্রাম/5 মিলিলিটার এর ব্যবহার সম্পর্কে জানতে হলে বলা যায় যে, এটি মৌখিক দেওয়ার জন্য একটি থার্ড জেনারেশন সেফালোস্পরিন এ্যান্টিবায়োটিক। এর মাধ্যমে গ্রাম পজিটিভ এবং গ্রাম নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়া কে আসানি প্রয়োজনীয় প্লাজমা মেয়াদ থেকে বিভিন্ন জনপ্রিয় স্পেকট্রাম তে হত্যা করে। এটি অথচ ব্যেটা-ল্যাকটামেজ এঞ্জাইমের উপস্থিতিতে খুব স্থির। ফলে পেনিসিলিন এবং কিছু সেফালোস্পরিনে উপস্থিত বেটা-ল্যাকটামেজের কারণে বহুত অনেক জীবাণু সেফিক্সিমের প্রতি অনুকূল। পুর্ণ নির্দেশ অনুযায়ী, দেশের উচ্চ অভিজ্ঞতার ডাক্তাররা 200-400 মিলিগ্রাম মধ্যে একটি নির্দিষ্ট ডোজ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে 7 দিনের মাত্রার চিকিৎসা প্রদান করেন।

সতর্কতা

সতর্কতা চিকিৎসকের পরামর্শ ও সর্বনিম্ন সময় অবশ্যই বজায় রাখতে হবে যখন কেফিক্সিম নিয়ে কোন রোগীকে চিকিৎসা করা হয়। কেফিক্সিম একটি টিনে জেনারেশন সেফালোস্পরিন এন্টিবায়োটিক যা ব্যক্তিগত অণুকে লক্ষ্য করে কীটজীবাণু মেরে ফেলে। তবে, কিছু রোগের জন্য চিকিৎসা সময় বা রোগ ধরণ বলে মাত্র চিকিৎসক প্রদত্ত নির্দেশনা অনুযায়ী ২০০-৪০০ মিলিগ্রাম এক দিনের দুই ভাগে নেয়া যায়। পাতিঙ্গকারী রোগ বা অতিসত্তর জড়িয়ে থাকলে বেশিরভাগ সময় দোয়াতের স্থানসমূহ লবণ খেয়ে নিলে ভালো হয়। তবে, প্রস্তাবিত পরিমাণের থেকে বেশি সময় না ধরে নিরাপদে ব্যবহার করা ভালো।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।