সদিবার 600 এমজি ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

হ্যালো বন্ধুরা, এই ব্লগপোস্টে আপনাদের জন্য উপস্থিত করলাম সদিবার 600 এমজি ট্যাবলেট নিয়ে। আমরা পোষ্টে এই ঔষধটির ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং আরো সম্পূর্ণ বিস্তারিত জানব। এবারের সাথে আপনিও শুরু করতে পারেন।

Sodibar 600 mg এর ব্যবহার

সদিবার 600 মিলিগ্রাম ব্যবহার করা হলে যে ফলাফল পাওয়া যায় তা এখানে উল্লেখ করা হয়েছে। সোডিয়াম বাইকার্বোনেট একটি সিস্টেমিক অ্যালকালাইজিং এজেন্ট যা প্লাজমা বাইকার্বোনেট বৃদ্ধি করে, অতিরিক্ত হাইড্রোজেন আয়ন সঙ্কেত বাফার করে এবং রক্তের পিএইচ উচ্চ করে এদের উলটা করে যেতে পারে। এটি অ্যাসিডোসিসের সামান্য অবস্থা উল্টে দেয় এবং ব্যবহার করা যায় তাকে জটিল পাচন পদ্ধতিতে এবং সব থেকে ভাল ফলাফল পেতে। যদি উচ্চ খাদ্যশলিলতা বা সনাক্ত করা যায়, তবে বাইকার্বোনেট থামানো এবং রোগী জটিলতা উপস্থাপন করতে হবে।

Sodibar 600 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

সোডিবার ৬০০ মিলিগ্রাম ব্যবহার করলে অ্যাসিডোসিস হলে কাজে আসে। এই দাবি দ্রব্যটি সিস্টেমিক অ্যালকালাইজিং এজেন্ট। এর ব্যবহার করে রক্তচাপ বাড়ানো ও ত্বকস্বাস সামগ্রীতে অধিক হাইড্রোজেন আয়নের সামান্যতম সম্ভাবনার চেয়ে বাফার করে এবং এর মাধ্যমে অ্যাসিডোসিসের সামান্যতম প্রতিক্রিয়া পাল্টে যায়। এছাড়াও যখন কেউ সম্মানজনক পোকামাকড় ভারী পাতলা হাইতের সাথে পরিসংখ্যান হয় তখন এটি অ্যালকালাইজিং এজেন্ট হিসাবে অস্ত্রোপচারে কাজ করে বাইকারী চাইলে এটি প্রয়োজনীয় হতে পারে। এটি গ্রহণযোগ্য হারে পরিষ্কার না হলেও প্রায়ই অস্থায়ীভাবে মাথাব্যথা, নাকি জঠিলতা জনিত ক্ষতি হতে পারে। অন্য কোনও অসুস্থতা হলে ডাক্তারকে অবহিত করতে হবে।

Sodibar 600 mg এর সতর্কতা

Sodibar 600 mg এর সতর্কতা

সোডিবার 600 মিলিগ্রাম মেটাবলিক অ্যাসিডোসিস নিয়ন্ত্রণের একটি উপকারী ঔষধ। এটি হাইড্রোজেন ইয়ন সঞ্চয়ন বাফার করে ও রক্তের pH উন্নয়ন করে, অ্যাসিডোসিসের চিকিৎসা পরিবর্তন করে। সেক্ষমতার পরিমান দিনে ১-৪ বার প্রতিটি 300 মিলিগ্রাম থেকে 2 গ্রাম। কিন্তু প্রতিটি ঔষধ গ্রহণের আগে ১-২ ঘন্টা সময়ের জন্য একাধিক পাদচারকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। উচ্চ পরিমাণে মাথা ব্যথা, নিয়মিত রেফ্লেক্স, বিকলপ হলে ডাক্তারকে অবহিত করতে হবে। অ্যালার্জি, হৃদ্রোগ, কিডনি রোগ, লিভার রোগ এবং হাই ব্লাড প্রেশারে দ্রষ্টব্য। রিনাল ইমপেয়ারমেন্ট ও হেপাটিক ইমপেয়ারমেন্ট প্রয়োজন হলে ডোজ এডজাস্টমেন্ট করা উচিত। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।