সরিটেক 10 মি একটি ক্যাপসুল: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণ, আমি আপনাদের সম্মানিত সহযোগী ব্লগার এবং আজকের এই পোস্টটিতে আপনাদের সবার জন্য একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলব। এই পোস্টে আমরা জানব কিভাবে Soritec 10 mg ক্যাপসুল ব্যাবহার করতে হয়, সাইড ইফেক্ট, কাজ ও আরো বিস্তারিত তথ্য সহ। সুতরাং আমাদের সাথেই থাকুন এবং এই মহান জ্ঞানের জন্য চেষ্টা করুন।

মেডিসিনের নাম মেডিসিনের ধরন জেনেরিক নাম মেডিসিনের পাওয়ার উৎপাদনকারী কোম্পানি প্রতি ইউনিটের মূল্য
Soritec Capsule Acitretin 10 মিলিগ্রাম এসিআই লিমিটেড ৳ ৪৫.১৪

সরিটেক ১০ মিলিগ্রামের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য

সরিটেক একটি রেটিনয়েড ঔষধ এবং সাধারণত প্রাচীন বিটামিন এর একটি বৈকল্পিক ক্ষোভ। প্রতিক্রিয়া কয়েকটি সেলুলার এবং সাবসেলুলার স্তরে প্রক্রিয়া পালন করে, যেমন RNA / DNA সিন্থেসিস এর প্রতিস্থাপন, এপিডারমাল উন্নয়ন বিষয়ক কারকে মডিফিকেশন এবং গ্লাইকোপ্রোটিন উৎপাদন পরিবর্তন এবং অপ্রতিরোধিত ফাঁকসুরির রোগে ব্যবহার করা হয়। স্কিনের ওপর বিভিন্ন চেপে রক্ত ফেলানো এবং ত্বকের গোটামুটি দূর্বল করার জন্য নম্বর এক হলো সরিটেক। চর্ম এবং পাক পাকের কমপক্ষে দুই বছর এগিয়ে এবং গর্ভাবস্থার সময় সরিটেক ব্যবহার না করা উচিত। যাইহোক, এর পারিমাণ রোগীর জন্য খুব সীমাবদ্ধ থাকা প্রয়োজন। তাই সরিটেক ১০ মিলিগ্রামের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সঠিক মাত্রায় নেয়া উচিত।

সরিটেক ১০ মিলিগ্রামের ব্যবহার

সরিটেক ১০ মিলিগ্রামের ব্যবহার এর বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের কাছে অনেক প্রয়োজনীয় তথ্য রয়েছে। এই ঔষধটি রোগীদের জন্য যে জায়গায় প্রয়োজন হবে তার মধ্যে সেভিয়ার এক্সটেন্সিভ প্রসরন শ্বস্ত্র রোগ, পাল্মো-প্ল্যান্টার পাস্টুলার প্রসরন শ্বস্ত্র রোগ, গম্ভীর উত্তল সঙ্কটপূর্ণ ইচিথিয়োসিস, উত্তল দরিয়ের রোগ (কেরাটোসিস ফলিকুলারিস) সহ।

সরিটেক হচ্ছে রেটিনোইড, ভিটামিন এর একটি আরোমেটিক অ্যানালগ। এর কাজের প্রক্রিয়া জানা নেই, কিন্তু বিভিন্ন সেলুলার এবং সাবসেলুলার স্তরে বিভিন্ন কাজ করার প্রমাণ রয়েছে। যেমনঃ RNA/DNA সিন্থেসিসের নিয়ন্ত্রণ, এপিডারমে প্রসবের প্রভাবকে নিয়ন্ত্রণ করা, গ্লাইকোপ্রোটিন সিন্থেসের পরিবর্তন এবং আইমিউন প্রতিক্রিয়ার মধ্যে নিয়ন্ত্রণ।

See also  স্যানফিক্স 200 মিলিগ্রাম ক্যাপসুলের ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

সরিটেক ১০ মিলিগ্রামের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা

একিট্রেটিন মোটামুটি সব প্রকার লক্ষণহীন সুন্দরজন্য পর্যবেক্ষিত হয় তবে কিছু কেশ, চোখ দুর্বলতা এবং উল্টেদের মত কিছু লক্ষণ ঘটতে পারে। অ্যাসিট্রেটিন ব্যবহার করতে সাবধানতা বজায় রাখতে হবে কারণ এটি প্রজনন শক্তির বিরুদ্ধে বহুমুখী প্রভাব ফেলে। যেহেতু এটি স্বরুপ ভিটামিন এর একটি উপাদান, ব্যবহার আগে কর্তব্যবাহী উদ্দেশ্যে দাঁত শিক্ষণ করতে হলে স্পষ্ট ইনস্ট্রাকশন সেখানে স্থাপিত করতে হবে। তাপনীয়তা মানের অতিরিক্ত দানে উন্নত হলে প্রভাব পড়তে পারে যা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। ডারিয়ার রোগ ও শত্রুস্থানীয় ইকথিয়োসিসের জন্য সর্বনিম্ন প্রারম্ভিক ডোজ একদমই প্রবল হতে পারে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *