সালোস্ট 35 মি.গ্রা. ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আদব জনগন, এই পোস্টটি সম্পর্কে কর্তৃপক্ষের মতামত দিয়েছিলেন। আজকের পোষ্টটি সালোস্ট 35 মি.গ্রা. ট্যাবলেট নিয়ে। এই পোষ্টে আমরা এই ঔষধটি নিয়ে আলোচনা করব যেমন- এর ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত আলোচনা। সুতরাং, পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন এবং এই ঔষধের সম্পর্কে উপজ্ঞাতা পেতে থাকুন।

Salost 35 mg এর ব্যবহার

শিরোনাম: স্যালস্ট ৩৫ মি.গ্রামের ব্যবহার

যদি আপনার হাড়গুলিতে অস্টিওপরোসিস থাকে তবে এটি অবশ্যই সমস্যা সৃষ্টি করবে। সাধারণত মধ্যবস্থা ছাড়াও অস্টিওপরোসিসের কোন উপসর্গ থাকে না। এর কারণে আপনি খেলনা কোনোদিন সম্ভবত ভাঙ্গা পেয়ে থাকতে পারেন। এই সমস্যাটি নারীদের কেমন অবস্থায় আছে তা বোঝা যায় না কিন্তু মধ্যবস্থা থেকে পরে নারীদের অধিকতর সংক্রান্ত।

বন্ধনকারী এজেন্ট হিসেবে স্যালস্ট ৩৫ মি.গ্রাম পর্যবেক্ষণশীল কাজ করে। সেলুলার স্তরে, স্যালস্ট অস্টিওক্লাস্টকে নিষিদ্ধ করে।

সিদ্ধান্ত: সুপারিশকৃত মাত্রাতি হল Risedronate Sodium 5 মি.গ্রাম একদিন একবার বা Risedronate Sodium 35 মি.গ্রাম প্রতি সপ্তাহের একই দিন বা Risedronate Sodium 150 মি.গ্রাম প্রতি মাসে একবার।

Salost 35 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

সালোস্ট 35 এমজি হচ্ছে একটি ঔষধি যা অস্টিওপরোসিস রোগ থেকে মুক্তি প্রদান করতে সহায়তা করে। ক্ষয়কাশির সমস্যার সমাধানে এটি একটি ভাল দারণদার ঔষধ হিসাবে বিক্রিত হয়। ক্ষয়কাশির সমস্যা কেন্দ্রিত সমস্যা হল মহিলাদের উপর আরও বেশি প্রভাব পড়ে, তাদের পরিপক্কতার সময় বা চেঞ্জ অফ লাইফ হলে। ক্ষয়কাশি বাকি কোন অসুস্থতার লক্ষণ নেই কিন্তু বোনসমূহ নরম হয়ে অবিচলিত করে দিয়ে আক্রমণ পাওয়া যায়, পেট এবং কপালপাটা হলে আসতে পারেন। এটি একটি অন্যতম উপাদান Risedronate সাথে যুক্ত করে এটি হচ্ছে অন্তিরস্যাদী এজেন্ট এবং অস্থিমজ্জার উন্নয়ন অসম্ভব করে বড়বৎ অবনতি নিষ্ক্রিয় করে।

Salost 35 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং সতর্কতা

সালোস্ট 35 এমজি দিয়ে অস্থিপথর সমস্যার সমাধানে অনেক উপকার হবে। অস্থিপথ হলো অস্থিমজ্জা হতে হতে কমসে গেছে এবং অনেক ক্ষতিগ্রস্ত ও ফ্রেজিল হয়ে যাওয়া বিশেষত মহিলা নিজেরা এর সম্পর্কে কখনোই সচেতন না হতে পারেন। রিসেড্রোনেট অস্থিকে শক্তিশালী করে এবং অস্থিমজ্জাকে কাজ করা দিয়ে আরসি তারা থেকে অস্থিতে হ্রাস বন্ধ করে তাদের তথ্য অনুযায়ী। রিসেড্রোনেট নিয়ে খেয়াল রাখার প্রয়োজনীয় ডোজ ৫ মিলিগ্রাম মন্দিরা অস্থি কমসামহ পরে বা সপ্তাহে একবার নিন। জ্বর ও মাংসপেশীর সমস্যা থাকলে কেবল ৫ মিলিগ্রাম রিসেড্রোনেট নেয়া যেতে পারে। এছাড়াও, যদি দৈনন্দিন খাবারে সময় না থাকে, তবে এটি ব্যক্তিগত উপভোগ সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত প্রথম খাবার আগে ৩০ মিনিট পূর্বে রিসেড্রোনেট নিতে হবে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।