সুকরিড 2 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

স্বাগতম পাঠকবৃন্দ এই ব্লগপোস্টে আপনাদের জন্য নির্দিষ্ট একটি বিষয় সুকরিড 2 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট। আমরা জানার চেষ্টা করব এই ঔষধটির ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং এর নিউমেরিক বিবরণ। আরো নতুন কিছু জানার জন্য ব্লগপোস্টটি শুরু হতে থাকুন।

মেডিসিনের নামঃ Sucorid
মেডিসিনের ধরনঃ ট্যাবলেট
জেনেরিক নামঃ গ্লিমেপিরাইড
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 2 মি.গ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ গ্লোব ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৫.০০ টাকা

সুকরিড 2 এমজি এর প্রয়োজনীয় তথ্য

সুকরিড 2 এমজি এর প্রয়োজনীয় তথ্য। এই মেডিসিন এর প্রাথমিক কাজ হল ব্যক্তির রক্তের গ্লুকোজ পরিমান কমিয়ে দেয়া। গ্লিমেপিরাইড এর প্রভাব আমল প্রারম্ভিক বাইসেপ্টিকেল বেটা সেল থেকে ইন্সুলিন উন্মোচন স্থাপন করা এবং গ্লুকোজের মাধ্যমে বেটা সেলগুলোর প্রতিসাধকতা বাড়ানো। এর ফলে ইন্সুলিন নির্গমন ঘটে যা রক্তের গ্লুকোজ পরিমান নিয়ন্ত্রণ করে। বিনামূল্যে চেকাপে হাঁটাল চাই জনার লো জিপিডি থেকে নির্ভর করে আদর্শমূল মাত্রা প্রদান করা হবে। যেকোন রকম অকার্যকর প্রভাব এর সাথে গুণ সম্পন্ন করার জন্য ডজ পরীক্ষা প্রণয়নে সেট করা হয়। প্রাথমিক মাত্রা সাধারণত ১ মিলিগ্রাম এবং প্রতিষ্ঠাপন ডোজ ৪ মিলিগ্রাম। এই মেডিসিন স্যুলফোনিউরেএ জাতীয় মধুমেহ চিকিৎসার জন্য উপযোগী।

সুকরিড 2 এমজি এর ব্যবহার

সুকরিড 2 এমজি এর ব্যবহারের জন্য খুবই প্রাথমিক কিছু কথা হল এটি হাইপোগ্লাইসেমিয়া (মিথ্যা রক্ত শর্করার মাত্রা কমিটেড) কমানোর জন্য ব্যবহার হয়। এটি প্যানক্রিয়াটিক বেটা সেল থেকে ইনসুলিনের উত্স বাড়ানো এবং সহায়তা করে জ্লিমিপিরাইড ও আরও অনেকগুলো উপকারিতা উপস্থাপন করে, যেমন লিভারের গ্লুকোজ উত্পাদন কমাতে এবং ইনসুলিনের পারদর্শিতা ও গ্লুকোজ আপটেকে বাড়ানো। সাধারণত শুরুতে এর প্রত্যাশিত ডোজ হল 1 মিলিগ্রাম একদিন, যা প্রয়োজন অনুসারে বাড়ানো হতে পারে। যেসমস্ত ফর্মা কোন করেন, তা এই পদক্ষেপে প্রধানতঃ পরামর্শ ও রেগুলার প্রসবে বর্তমান জীবন প্রণালীর উপর ভিত্তি করে। শিল্পপদ্ধতি ও স্থিতির মধ্যে ডোজ নির্ধারণ একজন ডাক্তারের হাতে আছে।

See also  রক্সাটাট 50 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

সতর্কতা: সুকরিড 2 এমজি এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

সতর্কতা: সুকরিড 2 এমজি এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সুকরিড 2 এমজি এর প্রথম কাজ হলো প্রাণপ্রসারিত ইনসুলিনের মাত্রা বাড়ানো। গ্লাইমিপিরাইড সঙ্গে এর সাথে জোড়া দিলে স্বাভাবিক শরীর বুটো এক্সপোজ হতে শুরু করে এবং বুটো সুস্থ থাকার পর হিপোগ্লাইসেমি প্রতিস্থাপন করতে থাকে। হিপোগ্লাইসেমির ঝুঁকি বারানো জন্য মাত্র গ্লাইমিপিরাইড খেয়ে খাবার না বাড়ায়া প্রয়োজন। এই রোগের সম্ভাবনাময় বাধা দ্রুত সমাধানের জন্য রোজানার গ্লুকোজ ও ইনসুলিন পরীক্ষা করে হার ব্যাপারে প্রশংসনীয়।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *