সেরোপ্রেক্স ১০০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

সুস্বাস্থ্য বজায় রাখা কষ্টকর এবং আপনার স্বাস্থ্য বিষয়ক জানতে নিয়মিত পোষ্টগুলো পাঠ করে থাকার জন্য স্বাগতম। আজকের বিষয় হচ্ছে Seroprex 100 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট, এই ট্যাবলেট এর ব্যবহার বিধি এবং তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং আরও বিস্তারিত নিয়ে আলোচনা করা হবে। আপনার সমস্ত প্রশ্নের জবাব এই পোস্টে পাবেন। তাই চলুন পোস্টটি পড়ে নিজেকে এবং অন্যকে আরো স্বস্তি দিন।

কোয়েটিয়াপিনের পরিচিতিমূলক পদক্ষেপ

কোয়েটিয়াপিন নামে রয়েছে একটি ওষুধ যা স্কিজোফ্রেনিয়া ও বাইপোলার ডিসঅর্ডার সম্পর্কিত মানসিক সমস্যার চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। কোয়েটিয়াপিন কেমন কাজ করে তা এখনও প্রতিফলিত নয়। কিন্তু দেখা গেছে যে এই ওষুধটি বিভিন্ন ব্যক্তিবৈশিষ্ট্য যেমন ডোপামিন টাইপ 2 এবং সেরোটোনিন টাইপ 2 বাদ দেওয়ার মাধ্যমে স্কিজোফ্রেনিয়া সম্পর্কিত সমস্যাগুলো চিকিৎসা করে। অন্যান্য রেসেপ্টরে কোয়েটিয়াপিনের বিরুদ্ধ ট্রাইসেপ্টিভ শব্দকে প্রভাবিত করে। অধিক জ্বরও এই ওষুধটির দাবিত্ব হতে পারে। এছাড়াও উচ্চতর হারতে হলেও উচ্চ হার নিমিষ দর্শিত হতে পারে। অন্যান্য তথ্যসূত্র ব্যবহার করে আপনার চিকিত্সকের সাথে সাক্ষাৎ করে নিবেন। অন্যান্য কিছুই লেখা হয় নি।

কোয়েটিয়াপিন এর প্রয়োজনীয় খুবই

কোয়েটিয়াপিন এর প্রয়োজনীয়তা কিছুটা সম্পর্কে জানা সহজ হবে। এটি স্কিজোফ্রেনিয়া এবং বাইপোলার ডিসঅর্ডারে উপকারভুক্ত হয়। কিন্তু কোয়েটিয়াপিন এর কার্যপ্রণালী কেন এখনও পূর্ণভাবে বোঝা যায় নি। যেহেতু স্কিজোফ্রেনিয়ায় সে নির্দেশ করে যে এটি ডোপামিন টাইপ ২ (D2) এবং সেরোটনিন টাইপ ২ (5HT2) বিরোধী বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে কাজ করে কিন্তু কেন এটি পাশাপাশি হিস্টামিন এইচ১ রিসেপ্টরের বিরোধী এবং অ্যাড্রেনারজিক এলফা১ রিসেপ্টরের বিরোধী রোগ চিহ্নগুলির জন্যও কাজ করে তা প্রত্যেকে স্বাধীনভাবে বোঝা না যে কেমন উপকারিতা দিচ্ছে। এর সাথে আপনি হেপ্টাইটিস, জিবিএফ, খুজলি, শ্বাস ব্যাথা এবং ডাইবেটিস সমস্যা হতে পারেন।

কোয়েটিয়াপিন এর সতর্কতা উল্লেখযোগ্য স্থিতি ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

কোয়েটিয়াপিন নামের ঔষধ এস্কিজোফ্রেনিয়া ও বাইপোলার রোগে সহায়তা করার একটি উপকরণ হিসাবে কাজ করে। কোয়েটিয়াপিন এর কাজকর্ম পর্যালোচনার ফলে দেখা গেছে যে এই ঔষধটির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি সংযোগ করে এলোপাথিক একজন নোয়াক নামের রিসেপ্টরে এবং এছাড়াও অন্যান্য রিসেপ্টরে। পরে মাঝখানে বিষমতা এবং ঘুম নামের সমস্যা উঠতে পারে। কোয়েটিয়াপিন এর জন্য প্রথম চার দিনে ৫০ মিলিগ্রাম, ১০০ মিলিগ্রাম, ২০০ মিলিগ্রাম এবং ৩০০ মিলিগ্রাম ডোজ মিলে নেওয়া উচিত এবং দশম দিনে পর্যন্ত ৩০০-৪৫০ মিলিগ্রাম/দিনের রেঞ্জ এ ফেরত নিতে হবে। কিন্তু এটা মাত্র রেজুলার দোষ এবং আপনি এই দোষ এলাকাপ্রকৃত সংখ্যা আপনার রিপোর্টে পরিচালনা করতে পারবেন।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।