স্টিমুলিন ২ মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

আদব মোসলিম ও আসসালামু আলাইকুম। ব্লগ পোস্টটির মুখ্য বিষয় হল Stimulin 2mg ট্যাবলেট। এই পোস্টটিতে আমরা এই ঔষধের ব্যাবহার বিধি ও পার্শ্ব পতিক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করব। আশা করি আপনারা পোস্টটি পূর্ণরূপে পড়বেন এবং আপনার চাহিদা মত জানবেন।

মেডিসিনের নামঃ Stimulin
মেডিসিনের ধরনঃ Tablet
জেনেরিক নামঃ Glimepiride
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 2 মি.গ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ ওরিওন ফার্মা লিমিটেড।
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 5.03

স্টিমুলিন ২ মিলিগ্রামের ব্যাবহার ও খুঁজপাত

গ্লিমিপিরাইড একটি সালফোনিলিউরিয়া এন্টিডায়াবেটিক এজেন্ট, যা রক্ত গ্লুকোজ এর সংকোচন কমাতে সাহায্য করে। গ্লিমিপিরাইড এর প্রাথমিক ক্রিয়াটি প্যানক্রিয়াটিক বেটা সেল থেকে ইনসুলিন রিলিজ করতে উৎপাদনজনিত। গ্লিমিপিরাইড, এক্সট্রাপ্যানক্রেটিক ফল হিসাবে, হেপাটিক গ্লুকোজ প্রসার এর হ্রাস এবং ইনসুলিনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং গ্লুকোজ উপলব্ধির পরিবর্তে পেরিফেরাল টিস্যুর কল্পানা বাঁধা প্রভাবও খেলে। একটি নন-ফাস্টিং ডায়াবেটিক রোগীর ক্ষেত্রে, গ্লিমিপিরাইড এর হাইপোগ্লাইসেমিক কার্যক্ষমতা একটি একক ডোজের জন্য 24 ঘণ্টা বেঁচে থাকে।

গ্লিমিপিরাইড এর ডোজ প্রাথমিকভাবে ইচ্ছিত রক্ত শর্ত অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিত হয়। ডোজ হিসাবে গ্লিমিপিরাইড অন্তত প্রয়োজনীয়তার ন্যায্য মাত্রার সবচেয়ে নিচে হবে।

স্টিমুলিন ২ মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা

গ্লিমেপিরাইড হলো সালফোনিউরেয়া এন্টিডায়বেটিক এজেন্ট যা রক্তে গ্লুকোজ নির্ধারিত নীচে আনা সাধন করে। গ্লিমেপিরাইড এর মূল ক্রিয়াকলাপ হলো প্রতিক্রিয়াশীল প্যানক্রিয়াটিক বেটা কশকে ইনসুলিন ছাড়াই রিলিজ করা। গ্লিমেপিরাইড সঙ্গে খাদ্য মিশ্রণ করে বৈদ্যুতিন প্রাক-প্যানক্রিয়াটিক বেটা কশের গ্লুকোজ পরিমান বাড়াতে সক্ষম হয় এবং রক্তস্তরে ইনসুলিন ছাড়াই শক্তিশালী ক্রিয়া প্রদর্শন করে। এছাড়াও, বাইফার হেপাটিক গ্লুকোজ উৎপাদন নির্মাণ কমানো, পারিপাক্ষিক অঙ্গের গ্লুকোজ নির্ধারণের উন্নয়ন এবং গ্লুকোজ প্রতিস্থাপন এগুলোরও ক্রিয়াকলাপে গ্লিমেপিরাইড ক্ষমতার ভূমিকা পালন করে।

স্টিমুলিন ২ মিলিগ্রামের প্রয়োজনীয় তথ্য

স্টিমুলিন ২ মিলিগ্রাম একটি সালফোনিলুরিয়া এন্টিডায়েবেটিক এজেন্ট, যা রক্ত গ্লুকোজ সংখ্যাটি কমাতে সাহায্য করে। এর প্রাথমিক কর্মকাণ্ড হলো ফাংশনিং প্যানক্রিয়াটিক বেটা কোষগুলি থেকে ইনসুলিন রিলিজ করতে উৎসাহ দেওয়া। সুতরাং গ্লাইমেপিরাইড ডোজ নির্ধারণ এর জন্য প্রধান উদ্দেশ্য হলো প্রয়োজনীয় মেটাবলিক নিয়ন্ত্রণ প্রাপ্ত করা। নির্ধারণের প্রাথমিক এবং রক্ষণাবেক্ষণ ডোজ হলো 1 মিলিগ্রাম দিনে একবার। ব্লাড শুগারের নির্ধারণের সমস্ত ফলাফল ভিত্তিতে ডোজ বাড়ানো যেতে পারে। আর সুস্থ ডায়াবেটিক রোগীর ক্ষেত্রে ডোজ রেঞ্জ হলো 1 থেকে 4 মিলিগ্রাম প্রতিদিন। একটি জীবন-শৈল্য মধ্যে প্রায়শই একটি ডেইলি ডোজ যথাযথ।

See also  সলুপ্রেড 8 মিলি গ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *