স্যানিকর্ড ৭.১%: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণেরা, এই পোস্টে আজকে আমরা আলোচনা করব স্যানিকর্ড ৭.১% Topical Solution সম্পর্কে। এই ঔষধটি কি করে ব্যাবহার করতে হয় ও তার সবগুলো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি কি রয়েছে সেগুলো আমরা এই পোষ্টে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই চাইলে পোষ্টটি পড়ে অবশ্যই আস্তে আস্তে নিজের বিশ্বাস নির্ভর করতে পারেন।

মেডিসিনের নাম Sanicord
মেডিসিনের ধরন টপিকাল সলিউশন
জেনেরিক নাম ক্লোরহেক্সিডিন গ্লুকোনেট [৭.১%]
মেডিসিনের পাওয়ার ৭.১%
উৎপাদনকারী কোম্পানি ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিকালস লিমিটেড
প্রতি ইউনিটের মূল্য ৳ ৩০.০০

Sanicord 7.1% এর প্রয়োজনীয় তথ্য

সানিকর্ড 7.1% এর প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে এখনি পড়ুন। নবজাতকের জন্মের পরপর নাবিলিকাল জন্য ক্লোরহেক্সিডিন গ্লুকোনেটের প্রয়োজন হবে। স্থানীয় নাবিলিকাল যত্ন ব্যবস্থাপনা উপর ভিত্তি করে সিঙ্গল ডোজ লাগান করা হলে শিশুদের জন্মের ২৪ ঘন্টার মধ্যেই অ্যাপ্লাই করা উচিত। নবজাতকের নাবিকোঠা সাফল্যের পূর্বে সুষম পরিষ্কার করে আপনার হাতের সাথে Chlorhexidine লাগান এবং সঠিকভাবে সমস্ত নাবিকোঠা পর্যন্ত প্রয়োজনীয় পুংটি এবং গোড়া নির্দিষ্ট করে নাড়ীর ভিতরে পুরো কভার করুন। Chlorhexidine লাগানোর পরে নাড়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে শুষ্ক রাখুন। যদি আপনি কিছু অস্থির দেখেন বা পানিতে Chlorhexidine বিচু হয়, তবে তা সরাসরি পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

Sanicord 7.1% এর ব্যাবহার

শিশুদের নাগাল এর সুরক্ষার জন্য জন্মের পরপর ২৪ ঘন্টার মধ্যে স্থানটি ড্রাই করে পূর্ববর্তী পরিস্থিতি অনুযায়ী Chlorhexidine এর জেল লাগান করতে হবে। এই পণ্য একদম নিষ্ক্রিয় এবং গ্রামসক্তিকারক সার। সেইসাথে এটি ব্যকটেরিয়া এবং ফাংগার প্রতি জন্যই প্রভাবশালী। এটি সেলমেম্ব্রেন ধ্বংস করে ও জীবানুকে সংহতি বিন্যস্ত করে। জেলটির প্রথম এপ্লিকেশনটি জন্মকেন্দ্রের করণীয়। নির্দিষ্ট মাত্রা অনুযায়ী সেপ্টং দিনের জন্য জেলটি ব্যবহার করতে হবে। চিকিৎসকদের লোকাল নাগাল সংরক্ষনের নির্দেশিকা মেনে চলা উচিত। নাড়ী সুষম ভাবে পরিষ্কার করে Chlorhexidine লাগানো উচিত। ব্যবহার পূর্বে হাত ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। অন্য পণ্যের সাথে এটি মিশিয়ে লাগানো যাবে না। নাড়ীর কেশেল, মুখ, চোখে এই পণ্য লাগানো যাবে না।

See also  সোজেলা হাইড্রা সিরাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

সতর্কতা

সতর্কতার সাথে নবজাতক এর নাগাল যথেষ্ট যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। Chlorhexidine হলো একটি জেনারেল ব্যাকটেরিয়া, ফাংসি এবং গ্রাম-ধরণ জীবাণু বিদ্যমান একটি প্রশস্তি যুক্ত পদার্থ। স্থানিক প্রয়োগের বিষয়ে তথ্য সীমিত থাকলেও, স্বস্তিকর পদার্থ এক্সপোজার কম থাকা সংক্রমণের উন্নয়ন সম্ভব। প্রথম ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জন্মের পর প্রথম পর্যায়টি নাড়ির চোখ বা তার ভিতরের কোনও স্থানে ব্যবহার করা উচিত নয়। কাটার পর চোখে লাগা নয় এবং স্থানটি শুষ্ক এবং পরিষ্কার হলেই পর্যবেক্ষণ করে Chlorhexidine লাগাতে হবে। শ্বাসকোষ ত্বকের নিচে লাগানো থেকে বিরত থাকতে হবে এবং একটি ৩ গ্রাম জেল মুখোমুখি মধ্যে শিশুটির নাগালে লাগাতে হবে ব্যবহারকারীর স্থানীয় সেতু যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *