রস্তিল ১৩৫ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত
আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণ, আজকের পোস্টে আমরা একটি ঔষধ Rostil 135 mg Tablet নিয়ে কথা বলব। আমরা জানতে চাইব এই ঔষধটির ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।
| মেডিসিনের নামঃ | Rostil |
| মেডিসিনের ধরনঃ | ট্যাবলেট |
| জেনেরিক নামঃ | মেবিভেরিন হাইড্রোক্লোরাইড |
| মেডিসিনের পাওয়ারঃ | ১৩৫ মিলিগ্রাম |
| উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ | বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। |
| প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ | ৭ টাকা |
Rostil 135 mg এর ব্যাবহার
আমরা অনেকেই খাদ্য থেকে পেটে ক্রাম্প ও স্পাস্ম হয়ে থাকি। তখন Rostil 135 mg খাওয়া হলে পেটে যে ঝামেলার সমস্যাই সেটা দূর হয়। পেটের মাংশপেশীগুলি সবুজ করে নরম হয় এবং নিয়মিত পেটের পরিচলনা হয়। স্থায়ী চিকিৎসার প্রয়োজন হলে ডোজ হালকা করে করা যেতে পারে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ১০ বছর বেশি বয়সী ব্যক্তিদের এই ওষুধ খাওয়ার নির্দেশ নেই। তবে, হ্রদরোগ বা অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া থাকলে এই ওষুধ গ্রুপের কোন অন্য ওষুধ খাওয়া হলে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
Rostil 135 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
রোস্টিল ১৩৫ মিলিগ্রাম খাওয়ালে কী হলো এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া? রোস্টিল একটি মাসুলত্ত্বপ্রধান অ্যান্টিস্পাসমোডিক ব্যবহার করা হয় পেট এবং আন্তঃদশন মাথা করানো খাবারের সময়। ইরিটেবল বোউল সিন্ড্রোম (আইবিএস) এবং এরকম সমস্যাগুলোর চিকিৎসায় এটি দক্ষ হিসাবে ব্যবহৃত হতে পারে। এটি পেটের মাংসপেশীকে আরাম দেয় এবং আন্তের স্বাভাবিক চলন্ততা ফিরিয়ে দেয়। রোস্টিল ১৩৫ মিলিগ্রাম খাওয়া যেতে একদম খাবারের ২০ মিনিট পূর্বে নেয়া ভাল ফল দেয়। এতে একবার প্রয়োগের পর যদি ফল পাওয়া হয় তাহলে মেডিসিনের খুব সত্তর বছরে মাত্রই পাকস্থলী এবং বাড়তি ডোজের তারতম্য ধরা হবে। তবে, প্রথম পর্যায়ে নিরাপদ প্রস্তাবনা বাছাই করতে হবে।
সতর্কতা
সতর্কতা। মিবেভারিন খাদ্যপান পূর্বে ২০ মিনিট সময় পরিপ্রেক্ষিত লাভজনক। এটি পেট এবং আশলিয় স্পাসম রিলিভ করার জন্য ব্যবহৃত একটি মাস্কুলোট্রোপিক এন্টিস্পাসমোডিক এজেন্ট। এটি আইবিএস এবং একই ধরনের অসুখ চিকিৎসা করতে বেশ দ্রুতগতিতে কার্যকর। মিবেভারিনটি সাধারণত সুস্থতা পছন্দ করে। কিছু ক্ষেত্রে ত্বকের লালচে এবং হিপস্টামিন অস্থিরতা দেখা যেতে পারে। মিবেভারিনের সাথে পোরফিরিয়া বা এই গোষ্ঠের কোনও ঔষধে প্রতিক্রিয়া থাকলে সতর্কতা বর্তব্য পালন করা উচিত। অতিমাত্রা খাওয়া দোস দখল করা এবং মেবেভারিন সাধারণ ঘাম বাইপাস করা উচিত। মিবেভারিন ১০ বছরের নিচের শিশুদের জন্য পরামর্শ করা হয় না। সকাল, দুপুর এবং রাতের সময়সূচীর সাথে আমদানি করে রাখতে হবে।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।
