রেট্রাম ১০০ মিলিগ্রাম/২ মিলিলিটার ইএম/আইভি ইনজেকশন: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণেরা, আজকের এই ব্লগ পোষ্টটি আপনাদের জানাতে চায় আমাদের পরিচিত একটি ঔষধ, ইম/আইভি ইনজেকশন রেট্রাম ১০০ মিলিগ্রাম/২ মিলিলিটার সম্পর্কে। আজকে আমরা এই ইনজেকশনের ব্যবহার বিধি এবং তার সাইড ইফেক্ট এর কথা আলোচনা করব। তাই এখানে থাকতে থাকুন এবং পোস্টটি সম্পুর্ন পড়ে এই ঔষধের বিস্তারিত জানার চেষ্টা করুন।

Retram 100 mg/2 ml এর প্রয়োজনীয় তথ্য

সংক্রামক বা কর্কটক রোগের চিকিৎসার জন্য Retram 100 mg/2 ml ব্যবহৃত হয়। মোটামুটি, স্বাভাবিক ডোজগুলি হলো প্রতি ৪ থেকে ৬ ঘন্টা পরে ৫০ থেকে ১০০ মিলিগ্রাম বা সামান্য ভালো হওয়া বেশি সুখবর্তী অবস্থা এর চিকিৎসার জন্য মোটামুটি ১০০ মিলিগ্রামের একটি শুরুতে প্রয়োজন। দৈনন্দিন ডোজ নির্ধারণ করা হয় দুই কাপড় Retram 100 mg/2 ml প্রতি ১২ ঘন্টা বা ৪০০ মিলিগ্রাম। কাজটির মাধ্যমে ওষুধটি উত্তর দক্ষিণাঞ্চলের পাথরে ও নরাগচের লাঙ্গলের মাঝে উপস্থাপন করা হতে পারে এবং এর ব্যবহার শুরুর আগে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই পাওয়া উচিত।

Retram 100 mg/2 ml এর ব্যাবহার

Retram 100 mg/2 ml টি ব্যাবহার হয় মধ্যম থেকে তীব্র ব্যথার কারণে। এগুলি মধ্যে অন্তহীন ব্যথা, রক্তচাপ, ক্ষুধা, অনিদ্রা ইত্যাদি থাকতে পারে। এটি মোনো ওপিয়েড রিসেপ্টর প্রণালী উদ্ভূত হয় যা মধ্যমিক এবং উচ্চমাত্রার ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। দ্রুত কাজকর্তা সামগ্রীর মাধ্যমে মোনোঅ্যামিনার নেগেটিভ পাঠদল অধিগ্রহণ এবং ব্যথা রোধ করে। যা রোধের মাধ্যমে অ্যাডিকশনের পাথসদল তলন করতে পারে এবং আনন্দ করতে পারে। Retram 100 mg/2 ml ব্যবহারের জন্য স্বাস্থ্যসেবা প্রদায়কের নির্দেশনাবলীতে অনুসরণ করা উচিত।

Retram 100 mg/2 ml এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

Retram 100 mg/2 ml হলো মোডারেট থেকে বহুত বেশি কষ্ট সামলানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। এর কাজ হলো নিউরোট্রান্সমিটার – সেরোটনিন এবং নরেপিনেফ্রিন একত্রিত হতে বন্ধ হওয়ার সাহায্যে কষ্টকারী জ্বালাপোড় কে হ্রাস করা এবং অ্যাকটিভেটিং করে আল্টিমেট ডেসকেন্ডিং সেরোটোনারজিক পাথওয়েজ এবং অগ্রবর্তী নরেপিনেফ্রিনের পাথওয়েজ কাজ করে কষ্ট হ্রাস করা। Retram 100 mg/2 ml এর স্লো-রিলিজ ক্যাপসুল প্রতিটি 12 ঘন্টার জন্য একটি টেবলেট বা ক্যাপসুল গ্রহণ করতে হবে। কষ্টকারী পরিস্থিতি অনুযায়ী দ্বিতীয় টেবলেট প্রতিদিন দেয়া হয় কিন্তু প্রতি 12 ঘন্টা না করে প্রতি 6 ঘন্টা দিতে পারবেন। মনে রাখবেন প্রতিদিন ৪০০ মিলিগ্রামের বেশি মাত্রা না উঠিয়ে না দিবেন।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।