রেবিয়াক্ট 1.5 মিলিগ্রাম ক্যাপসুল: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণ, আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম Rebiact 1.5 mg ক্যাপসুল নিয়ে আলোচনায়। এই পোষ্টে আমরা এই মেডিসিন এর ব্যবহার বিধি এবং তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত পরিচিতি করার চেষ্টা করব। তাই এখানেই থাকুন এবং আমাদের সাথেই থাকবেন সম্পূর্ণ পরিচিতি অর্জনের জন্য।

মেডিসিনের নামঃ Rebiact
মেডিসিনের ধরনঃ Capsule
জেনেরিক নামঃ Rivastigmine Tartrate
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 1.5 mg
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ Genvio Pharma Ltd.
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 23.00

Rebiact 1.5 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

আলজাইমার রোগের হালকা থেকে মাঝারি ধরনের ডেমেনশিয়া রোগে ও নিজস্ব পার্কিনসনের রোগের সঙ্গে মাঝে মাঝে এই ব্যবহার করা হয়। Rebiact 1.5 mg মুখ্যতঃ একটি কার্বামেট ডেরিভেটিভ, যা পিসোস্টিগমাইন সহ মোট ডনিপেজিল এবং টাক্রিন সঙ্গে প্রতিস্থাপিত হয় না। এর স্ট্রাকচারের সাথে রিলেটেড না হওয়ায় তার বিস্তারিত মেকানিজম খুবই নির্ধারিত নয়, কিন্তু প্রস্তাব করা হয় যে, রিভাস্টিজমাইন অপটিকালচলিনস্টারেজ (এসির ক্যাটিলাইস্ট, বিউটিরিলাইস্টার) সঙ্গে স্থায়ীভাবে বাঁধ লাগিয়ে ব্যবহার করে অ্যাসিটিলকোলিন সেলগুলির হাইড্রোলিসিসের (একটি প্রক্রিয়া যার ফলে অ্যাসিটিলকোলিনের বিদ্যমানতা বেড়ে যায়) প্রতিহত করে এবং চলিনার্জিক সিন্যাপগুলিতে অ্যাসিটিলকোলিন এর উন্নয়ন লবণের মাত্রা বাড়ানোর মাধ্যমে।

Rebiact 1.5 mg এর ব্যাবহার

Rebiact 1.5 mg ব্যবহার করা হয় মানসিক শ্রমের লক্ষণসমূহে সাহায্য করতে। সঙ্করতার সাধারণতম সমস্যাসমূহ হল মানসিক প্রদর্শন যেমন এলজাইমার এবং আইডিয়োপাথিক পার্কিনসনের রোগীদের সমানসাময়িকভাবে হয়। Rebiact 1.5 mg এর ব্যাবহার করে মনে ব্যাবস্থাপনা বিষয়ে ত্বরান্বিতভাবে কাজ করে। এর কাজের কারণবিশদ নেই, কিন্তু যে মানসিক বদলাপের লক্ষণ হয়, তা শক্তির জন্য যেমন এসিটিলকোলিন এর মোটামুটি কণিকা এর লেভেলটি বাড়ানোর মাধ্যমে আরও প্রচুর হয় যা লাল কোষের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে। Rebiact 1.5 mg এর দৈনিক খাবারের সাথে সঙ্গে সঙ্গে খেতে হয় এবং রিভ্যাস্টিগমিনের দিকটুকু সাবধানতা অবলম্বন করে নিয়মিত চেকআপ করা উচিত।

See also  সাসলিন ডি ক্যাপসুল: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

Rebiact 1.5 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং সতর্কতা

Rebiact 1.5 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং সতর্কতা

আলজাইমার রোগের মাধ্যমে মানসিক দক্ষতা হানি ও ঐতিহ্যপর পার্কিংসন রোগে বোধক শক্তিতে হানির লক্ষণ মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের সাধারণ চিকিৎসা বিদ্যমান। রিভাসটিগমাইন, যা ফিসোস্টিগমাইন সম্পর্কিত নয়, বরং কার্বামেটের একটি উপপদার্থ হিসেবে পরিচিত হতে পারে। ব্যাক্তিত্ব পার্কিংসন রোগ বা আলজাইমার রোগ দিয়ে ক্রিপটিক সিন্যাপ্সের চিলিনেস্টারেসের সাথে রিভাসটিগমাইনের রিভার্সিবল বাঁধ সৃষ্টি করে, এটি ঐ সিন্যাপ্সের এ্যাক্সিটোক্সিকিটি বাঁধতে সক্ষম হতে পারে। এতে এ্যাসেটিলকোলিনের উন্নয়নের জন্য আরও বেশি পরিমান এক্যুৎক্রিন রয়ে যায়। প্রধানতঃ মসৃণ পানীয় কার্বনেট, উদাসীনতা, বমি, কিছুটা আর্দ্রতা এবং ওজন নিম্নলিখিত লাভ ও ক্ষতি স্বরূপ অন্যত্র জানা যায়।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *