রাবেপেস এমইউপিএস ২০ মিলিগ্রাম: ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

আদর্শমত আমাদের পাকপ্রশান্ত ভাষাভাষী পাঠকসমূহ, এই পোস্ট সারাদিনের মাঝে আমাদের জীবনের মূল্যবান কিছু সময় দেখা সর্বোচ্চ মোট মুদ্রা চিহ্নের নাম Rabepes MUPS 20mg। আমরা জানতে চাই কীভাবে এই ট্যাবলেটটি কাজ করে এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এটি গ্রহণের পদ্ধতিগুলি কী তাদের উত্সাহকর লক্ষ্যে মাল্টিটাস্কিং করছি।

রাবেপেস এমইউপি এস ২০ মিলিগ্রাম এর ব্যবহারের জন্য শুরুতে পরামর্শিত ডোজ

রাবেপেস এমইউপি এস ২০ মিলিগ্রাম এর ব্যবহারের জন্য পরামর্শিত ডোজ ২০ মিলিগ্রাম জোড়া ফোলিয়াতে একবার সকালে খেয়ে নিতে হবে। যদিও বায়োএক্টিভ ডুডেনাল আলসার এবং বেনাইন গ্যাস্ট্রিক আলসার এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় ৪ সপ্তাহ থেকে ৬ সপ্তাহ। এছাড়াও সক্রিয় ডুডেনাল আলসারের ক্ষেত্রে আগের মতোই ২০ মিলিগ্রাম এর ব্যবহার করতে হবে। রক্ত ও বয়স অনুযায়ী যেকোনো মরগের রগুয়াদায় উন্নয়নের ক্ষেত্রে অক্ষম রাক্তবাহী ও ধ্বনিবিহীন দলিল আছে। স্থায়ী মেনেজমেন্টে একবার মেরুদন্ড রাবেপেস এমইউপি এস ২০ মিলিগ্রাম বা ১০ মিলিগ্রাম একদিনে একবার ব্যবহার করা যাবে।

রাবেপেস এমইউপি এস ২০ মিলিগ্রাম এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া?

রাবেপেস এমআইওপি এস 20 মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কেমন হয়? এটি পেট পর্দাকে দমন করে, এবং গ্যাস্ট্রিক এইচ /কে-এটি-এটি-পেস চেপে সিক্রেশন সামগ্রী বন্ধ করে। বিষদ্রব্য তাপমাত্রায় 20 মিলিগ্রাম সেমাতে প্রচলিত দুটি আস্টরপাথিক পেট ছোঁয়া সম্পূর্ণ চিকিৎসার জন্য একদিনে একবার গ্রাম হলেই স্বাস্থ্য পরিস্কার হয়ে যায়। তবে, কিছু রোগীর জন্য পরবর্তী চার সপ্তাহ থাকতে হয়ে উঁচুতে হতে পারে। সমস্ত অনিষ্ট পাওয়ার কারণ এমনি এক টেবলেটে অর্থ নেই কোনও টেবলেট টুকরো করবেন না স্বালোক্তেও।

রাবেপেস এমইউপি এস ২০ মিলিগ্রাম ব্যবহারের সতর্কতা সংক্রান্ত তথ্য

রাবেপেস এমইউপি এস ২০ মিলিগ্রাম ব্যবহার করে মধ্যস্থ খাদ্যপিণ্ডের ক্লোরাইড-অ্যাট্রিক পাম্প নিষ্ক্রিয় করে। সুতরাং, সেই কোষের পারিতল অংশে যা এসিড পাম্প (প্রটন পাম্প) বিবেচিত হয় তা নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। এই ধরনের ঔষধ কে জঠিল পাম্প ইনহিবিটর বলা হয়। স্টুডি একটি কাজে যোগ্য ডুয়াডেনাল আলসার এবং প্রক্রিয়াশীল সন্ধ্যামধ্যে করা দুর্যোগ ট্যাবলের জন্য সুপারিশকৃত খুব সাধারণ ওষুধের 20 মিলিগ্রাম সকালে প্রভৃতি একবার নেওয়া। সাধারণত সকালে ৪ সপ্তাহের মধ্যে আক্রান্তি মুখে ঠিক হয়, কিন্তু কয়েকটি রোগীর সমস্যা শান্ত না হওয়া সাধারণ। কিছু ক্ষেত্রে, ১২ সপ্তাহের মধ্যে এই অংশটি হালনাগাদ জরুরি হতে পারে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।