পিওসিন 200 মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

সবাইকে আসসালামুওয়ালাইকুম। আজকের ব্লগ পোস্টটিতে আমরা সম্পুর্নভাবে জানব Piocin 200 mg ট্যাবলেট নিয়ে। এই ঔষধটি ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং অন্যান্য নানান জানা তথ্য নিয়ে আলোচনা করব। সুতরাং সম্পুর্ন পোষ্টটি পড়ে ঔষধের বিস্তারিত জানতে থাকুন।

পাইসোসিন 200 মিলিগ্রাম এর প্রয়োজনীয় তথ্য

পাইসোসিন হল একটি ব্রড স্পেকট্রাম এন্টিব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট যা ডিএনএ জাইরেজ এবং টপওইজোমারেজ আইভি থেকে প্রতিরোধ করে এবং শ্বসন পথ এবং ফুসফুসে সন্দার্ভে মন্ত্রন করা অনেকগুলি প্রকারের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। বড় সংখ্যক ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল এ দেখা যায় যে এটি স্বাস্থ্যকর এবং ফলপ্রদ তে অফলাইন ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কিত রোগ থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য কার্যকর একটি মাধ্যম। পাইসোসিন ২০০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট একটি ভর্তি দরকার। জড়ি রোগীদের জন্য, প্রথম দিনে লোডিং ডোজ হিসাবে দুটি ২০০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট নেওয়া উচিত। পরবর্তীতে, একটি ২০০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট ২৪ ঘন্টার পর প্রতি দিন গ্রহণ করা উচিত।

পাইসোসিন 200 মিলিগ্রাম এর ব্যাবহার

স্পারফ্লক্সাসিন হল একটি ব্রড-স্পেক্ট্রাম এন্টিব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট যা ডিএনএ জাইরেস এবং টোপোইসোমেরেজ আইভি দাবি করে এবং হাঁপানি এবং ফুসফুসের রোগে আক্রান্ত হতে পারে ব্যক্তি মড়াতে পারে যার মাধ্যমে শতভাগ সেফ এবং দক্ষ চিকিৎসার জন্য ইতিবাচক অনেকগুলি ক্লিনিকাল ট্রায়ালে দেখা যায়। স্ট্রেপ্টোকোকাস পনেউমোনিয়া, স্টাফিলকোকাস আর্যুস, মাইকোব্যাকটেরিয়া এবং ক্ল্যামিডিয়া এসপি. এর ক্ষেত্রে আবশ্যক। কোন দুষ্পরিণাম নেই, শীঘ্রই সামান্য রোগী অনুমতি নিতে পারবেন। পাইসোসিন 200 মিলিগ্রামের রেকমেন্ডেড ডেইলি ডোজ হল প্রাথমিক দিনে দুইটি 200 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট নেওয়া যেতে পারে, তারপর টেরপার জন্য একটি 200 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট প্রতি ২৪ ঘন্টা আবশ্যক।

পাইসোসিন 200 মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, সতর্কতা

পাইসোসিন নামক একটি প্রকাশের মাধ্যমে গলার পাথর, স্নায়ুসঙ্ক্রমণ, নিউমোনিয়া এবং সমস্ত প্রকারের জন্তু দ্বারা জীবাণু হতে সক্ষম স্পর্ফ্লক্সিসিন নামের একটি জ্বরমুক্তকারক বই. কোনও প্রকারের সামগ্রীর সাথে কোনও প্রভাব থাকলেও স্পর্ফ্লক্সিন ক্ষতিকর নয় এবং এর কাজকর্মও আনন্দদায়ক. বিশেষভাবে, এর দ্বারা যৌতুক দূষণ রোগীদের চিকিত্সার জন্য কার্যকর। একটি টেবিলেটে কোনও প্রকারের নির্দিষ্ট সময় অতিবাহিত হওয়ায় চিকিত্সা শুরু হয়। পরে একটি টেবিলেট প্রতিদিন নিয়মিতভাবে লাগানো হয় চক্র বানানোর জন্য।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।