প্রেনাট-এক্সএল ক্যাপসুল: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

স্বাগতম পাঠকবৃন্দ, এই পোষ্টটি নিয়ে আমরা আজ জানব প্রিয় ঔষধ প্রেনাট-এক্সএল ক্যাপসুল সম্পর্কে। পোষ্টটির মাধ্যমে আমরা জানব প্রেনাট-এক্সএল ক্যাপসুলের ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং আরও নানান মামলা। তাই পোষ্টটি পড়ে পুর্ণ জ্ঞান হাসিল করুন প্রিয় পাঠকবৃন্দ।

মেডিসিনের নামঃ Prenat-XL
মেডিসিনের ধরনঃ Capsule
জেনেরিক নামঃ Carbonyl Iron + Folic Acid + Zinc Sulfate + Vitamin B Complex + Vitamin C
মেডিসিনের পাওয়ারঃ
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ Healthcare Pharmaceuticals Ltd.
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 5.00

Prenat-XL এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Prenat-XL ক্যাপসুলটি স্বাস্থ্যের বিভিন্ন সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয়। গর্ভবতী মা এবং ডাক্তারের নির্দেশ অনুসারে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে একটি ক্যাপসুল খেয়ে ফোলিক অ্যাসিড, জিংক, আয়রন, ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স এবং ভিটামিন-C সাপ্লিমেন্ট নিতে পারে। বাচ্চাদের জন্য ডাক্তারের পরামর্শের মোতাবেক ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রথম মাসে প্রেগন্যান্সীর সময় এর ব্যবহার একটু চেষ্টা করতে হবে। আপনার খেতে আসবে জীবনের সমস্যা। বেশিরভাগ মানুষের কাছে খারাপ অবস্থায় অবহম আবহাওয়া সৃষ্টি করতে পারে। প্রয়োজনে ডাক্তারের সাথে কাঙ্খিত পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। সুষমতার জন্য চট্টগ্রামে তাপমাত্রা পাশে 30 ডিগ্রি সেলসিয়াসে ক্যাপসুলটি রাখা উচিত। নামি দাত্তব্য গ্রহণ করা পরিষ্কার থাকা উচিত।

Prenat-XL এর ব্যাবহার

Prenat-XL ক্যাপসুল এই নামের দাবি করা যায় যে এটি হার্ভ ও প্রাকপন্থ যুক্তিকর এলমিনিয়াম মেল্টিং হয়ে বানানো হয়েছে। যা গর্ভাবস্থা এবং ল্যাক্টেশনকাল যে সমস্যার সমাধান করতে সহায়তা করে তা হলো আইয়রন, ফোলিক এসিড, জিংক, ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স এবং ভিটামিন-সির অভাব উপচার এবং প্রতিরোধ জনিত সমস্যার। যখনই নিশ্চিত হয় গর্ভাবস্থায় আইয়রন সম্পৃক্ত সমস্যা রয়েছে, তখন শুধুমাত্র ডাক্তারের নির্দেশ অনুযায়ী নিতে হবে না অথবা যেকোন ধরনের খাবার কাছাকাছি না খেতে হবে তাকে যথাসময়ে চিকিৎসকের সাথে দেখানো আবশ্যক।

Prenat-XL এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

Prenat-XL ক্যাপসুলটি গর্ভবতী ও লাক্টেশন সময় ডিফিশেন্সি এর জন্য যেমন আয়রন, ফলিক এসিড, জিংক, ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স ও ভিটামিন-সি এর চিকিত্সার ও সুরক্ষার জন্য প্রযোজ্য। একটি ক্যাপসুল প্রতিদিন পরিমাণ নির্ধারিত করে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া যেতে পারে। শিশু ও কিশোর এর জন্য সাবধানের সাথে ডাক্তারের পরামর্শ লাগে। খাদ্যতত্ত্বের যথেষ্ট উপস্থিতি না থাকলে অতিরিক্ত জিংক এবং ফলিক এসিড এর জন্য ইয়ন ডিফিসেন্সি এর জন্য সংশোধিত হয়। সেই সাথে Carbonyl Iron মানেই টেট্রাসাইক্লিন এন্টিবায়টিক, কুইনোলোন এন্টিবায়টিক, লেভোডোপা, লেভোথায়রক্সিন, মেথাইলডোপা এবং পেনিসিল্যামিন এর উপর প্রভাব ডাকে।

See also  রফিক্সিম ৪০০ মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *