প্রিস্টিন 5 মি.গ্রা. ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণেরা, এই ব্লগ পোস্টে আমরা আজ সম্পূর্ণ তথ্যমূলকভাবে জানাব Pristin 5 mg ট্যাবলেট নিয়ে। আমরা আলোচনা করব এই ঔষধটির ব্যাবাহার বিধি এবং তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করার নির্দেশনা, যা প্রয়োজনীয় হবে একজন একজন নির্ধারিত অংশ। সুতরাং পোষ্টটি সম্পূর্ণ পড়ে জানার চেষ্টা করব এই ঔষধের সম্পর্কে পূর্ণ বিস্তারিত তথ্যের সহিত এবং পরামর্শের ভিত্তিতে ব্যবহার করার উপকারিতা কী আছে।

প্রিস্টিন 5 মিলিগ্রাম এর ব্যবহারের তথ্য

প্রিস্টিন 5 মিলিগ্রাম হল ডাইহাইড্রোপিরিডিন ক্যালসিয়াম-চ্যানেল ব্লকার এবং লম্বা কার্যকালের ব্যবহার করা হয়। উচ্চ রক্তচাপ এবং এ্যাঞ্জিনা পেক্টরিস এর চিকিৎসার জন্য এর ব্যবহার করা হয়। প্রিস্টিনের ব্যবহার করার ফলে শুরুতে মৃদুত্ব থাকে যার ফলে পেরিফেরাল রেসিস্টেন্স, রক্তচাপ এবং পশ্চাদুর্দ্ধি কমে। এছাড়াও হৃদমার্গের ওকে সংক্রামণ ও রক্তপ্রবাহ বাড়ানো হয় যার ফলে মানুষের জন্য দ্বারবন্দনে হার্ট নেয়ার অনুমতি বাড়ে। নিয়মিত খোরাক ৫ মিলিগ্রাম একবার প্রয়োজন এবং উচ্চ ডোজ ১০ মিলিগ্রাম। কিন্তু যদি কখনও অক্ষম হয়, তখন ২.৫ মিলিগ্রাম খোরাক দিতে হবে।

প্রিস্টিন 5 মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

প্রিস্টিন 5 মিলিগ্রাম একটি ডাইহাইড্রোপিরিডিন ক্যালসিয়াম-চ্যানেল ব্লকার যা হাইপারটেনশন এবং এ্যাঞ্জিনা পেক্টরিসের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি হৃদয়ের বিশেষভাবে উন্নয়নকারী সিস্টেমের সেলগুলি এবং সম্প্রসারণশীল স্মৃতির সেলগুলি এবং সস্থাগুলি এর উপর প্রভাব ডালে। এটি মৌলবিদ্যাগত অর্থে ভেসডিলেশনের ফলে উপস্থিতি রেখে বহির্গত সংক্রমণ, রক্তচাপ এবং অ্যাফটারলোড কমে এবং প্রাথমিকভাবে করোনারী রক্তচলচ্ছন বৃদ্ধি পায়। এর ফলে মার্জিন সাগর সম্প্রসারণ এবং সঙ্ক্রমণ বাড়ায়।

মাত্র 5 মিলিগ্রামের একটি সাধারণ ডোজ নিতে হবে যা একদিনে একবার হিসাবে খাওয়া হয়। 10 মিলিগ্রাম হলো সর্বাধিক ডোজ।

সতর্কতা: প্রিস্টিন 5 মিলিগ্রাম এর ব্যবহারে অবশ্যই মেনে চলুন

আমলোডিপিন হল একটি ডাইহাইড্রোপিরিডিন ক্যালসিয়াম-চ্যানেল ব্লকার, যা রক্তচাপ এবং হৃদপেশীর আক্রমণ নির্বাহী চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। আমলোডিপিন এর ব্যবহারের ফলে মাংশপেশীতে সার্কুলেশন বৃদ্ধি, পেরিফেরাল রেসিসটেন্স এবং হার্টের শ্রেণীকরণ সমন্বিত ভাবে কমতে হয়, করোনারি রক্ত প্রবাহ এবং করোনারি হার্ট বেটার সংবেদন বাড়ানো হয়। ফলে হৃদয়ের অক্সিজেন সরবরাহ এবং হৃদপাতের আউটপুট বাড়ে। বেশ কয়েকটি অসুখ আমলোডিপিন খাওয়ার ফলে ঘটতে পারে যেমন হয়েছে: ত্রাণব্যথা, সর্দি পেশীবৃদ্ধি, ব্যথা, তন্দ্রাচ্ছন্নতা ইত্যাদি। সতর্কতা এর জন্য জানুন, প্রিস্টিন 5 মিলিগ্রাম এর ব্যবহারে অবশ্যই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।