পারিক্সোল ১৮০ মিক্রোগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

স্বাগতম প্রিয় পাঠকগণ, আজকের পোষ্টটি প্যারিক্সোল ১৮০ মিক্রোগ্রাম ট্যাবলেট নিয়ে হচ্ছে। আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে জানব এই ঔষধের ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও বিস্তারিত তথ্য। তাই চলুন আমরা সম্পূর্ণ ধারণা নিতে শুরু করি।

প্রামিপেক্সোল 180 মিক্রোগ্রামের ব্যবহার ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

প্রামিপেক্সোল একটি নিঃশক্ত ডোপামিন যোগানবিশেষ যা পার্কিংসন রোগের চিকিত্সার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি মনে করা হয় যে প্রামিপেক্সোল একটি পর্কিংসন রোগের চিকিত্সার পক্ষে কাজের পদক্ষেপটির উপর কোন নির্দিষ্ট পদ্ধতি নেই। এটি ভাবা হয় যে প্রামিপেক্সোলের সক্ষমতা, ব্রেইনের স্ট্রাটামে ডোপামিন রিসেপ্টরগুলি উত্তেজনা করার জন্য যা অসংখ্য নিউরোলজিক ইনপুট পাওয়া এবং বিভিন্ন কার্য পালন করা দায়িত্বশীল এক অঞ্চলের সাথে যুক্ত। হালকা প্রান্তিক বিস্তৃতি পরিষেবা ও বর্ণনায় ব্যান্ডিং এটির ব্যবহার করতে পারেন।

প্রামিপেক্সোল 180 মিক্রোগ্রাম সম্পর্কে তথ্য

প্রামিপেক্সোল 180 মিক্রোগ্রাম হচ্ছে একটি রোগ উপচার যা পার্কিনসন রোগের জন্য ব্যবহার করা হয়। মধ্যম দর্শক তর বোঝায় যে, রোগের কারণ এখন জানা নেই, কিন্তু ভাবা হয় যে ব্রেইনের স্ট্রিয়েটামে ডোপামিন রিসেপ্টর স্টিমুলেট করলে প্রামিপেক্সোল সম্ভবতঃ সেখানে নিউরনের ট্রান্সমিশন রেট পরিবর্তন করবে। আবদ্ধভাবে, প্রামিপেক্সোল একটি নন-এর্গোট ডোপামিন অ্যাগোনিস্ট হিসাবে বিবেচিত এবং D2 উপাপাত্তকে বিষয়কভাবে বাইন্ড করতে পারে এবং প্রথমাদিকভাবে D3 উপাপাত্তকে বেছে নেওয়া হয়। বিনামূল্যে ব্যবহৃত প্রামিপেক্সোল মধ্যে P450 সিস্টেম দ্বারা মেটাবলাইজ করা হয় না যা সম্ভবতই ড্রাগ-ড্রাগ ইন্টারেকশানকে কম করে দেয়।

সতর্কতা: প্রামিপেক্সোল 180 মিক্রোগ্রাম এর ব্যবহার এবং কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার জন্য যেন সতর্ক থাকেন

সতর্কতা: প্রামিপেক্সোল 180 মিক্রোগ্রাম এর ব্যবহার করে আপনি পার্কিনসন রোগের চিকিৎসা করতে পারেন কিন্তু অন্যান্য জরুরী তথ্য আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। এই প্রতিক্রিয়া এর বশত করোন: এটি একটি non-ergot dopamine agonist, এটি সিমেটিদিন এবং আমানটাডাইন এর রিনাল ক্লিয়ারেন্স নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এছাড়া প্রামিপেক্সোল হারপিং, এবং দাবি এর জন্য পাওয়া হচ্ছে: বিংশন করার লক্ষণ, হাইপারফেজিয়া, স্লিপের সুবিধা এবং র্যাশ সহ অন্যান্য জটিল দুর্গটনসম্পন্ন আচরণগুলি। যদি সংশ্লিষ্ট লক্ষণ দেখা দেওয়া হয় তবে কিছু শাস্ত্রীয় পদক্ষেপ নিতে হতে পারে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।