পেডনিসল ১০ মি.গ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

হ্যালো পাঠকবৃন্দ, স্বাগতম। আজকের এই ব্লগ পোস্ট আমরা শুরু করছি পেডনিসল ১০ মি.গ্রাম ট্যাবলেট সম্পর্কে। এই ব্লগ পোস্টে আমরা জানব এই ঔষধটির ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং আরও বিস্তারিত তথ্য। তাই ব্লগ পোস্টটি পুরোপুরি পড়ুন এবং এই ঔষধটি নিয়ে প্রতিষ্ঠিত ধারনা নিন।

Pednisol 10 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

পেডনিসোল ১০ মিলিগ্রাম হল একটি সিনথেটিক এড্রিনোকোর্টিকাল ড্রাগ যা প্রায়শই গ্লুকোকর্টিকযুক্ত প্রপার্টিজ সম্পন্ন। এটি প্রাথমিকভাবে ফসফোলিপেজ এ ২ এঞ্জাইমের কাজ অবনত করে যা নানা অস্থিরতামূলক মিডিয়েটর উৎপন্ন করে যেমন- লেউকোট্রিন, এসআরএস-এ, প্রস্টেগলেন্ডিনস ইত্যাদি। এটি শীঘ্রই ও ভাল উপসর্গ হওয়া হয় ওরাল এডমিনিস্ট্রেশনের পর জিএল ট্র্যাক্ট থেকে যা ভাল করে শতকরা ৭০ – ৯০% প্রোটিন-বাঁধনে বদলার সাথে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং সময় প্রবাহ করে। এটি প্রাথমিকভাবে লিভারে পাচ্ছে ও মলমূত্রে এই নেকড়ে বের হয়। সাবধানতামূলকভাবে এটি সংবেদনশীল। পেডিয়াট্রিক ব্যবহারকারীরা ০.০৫ থেকে ২ মিলিগ্রাম / কেজি প্রতিদিন বিভিন্ন ভাগে অংশ ভাগ করে গ্রহণ করতে পারেন।

Pednisol 10 mg এর ব্যাবহার

পেডনিসোল 10 মিলিগ্রামের ব্যবহারঃ পেডনিসোল একটি নির্মিত ক্লিনম্যাকল ড্রাগ যা প্রায় গ্লুকোকর্টিকোইড বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন। লক্ষ্য করা হয়েছে যে পেডনিসোল ফসফোলিপেস এ একটি কাজ সম্পাদিত করে যা মুখের অন্তর্বৃত্তি, SRS-এ এবং প্রস্টাগল্যান্ডিন সহ বিভিন্ন অস্বস্তিকর মিডিয়েটর তৈরি করে। পেডনিসোল গুলশ লিভারে প্রধানতঃ মেটাবোলাইজড এবং মূত্রের মাধ্যমে উপদেশ হয়। পেডনিসোল দাওয়া হয় আগে পাচ্ছয়ের যন্ত্রে থেকে স্বতস্থানে গুরুতর সম্পৃক্তিতে। পুরুষ এবং নিছক বয়সঃ বিভাগগুলিতে বিভাজিতঃ 5 থেকে 60 মিলিগ্রাম প্রতিদিন, 1 থেকে 4 বার / দিন বিভাজিত খাবারে। সামান্য সামগ্রীগুলি হল: বাড়ীতে রাখার একটি ঠান্ডা এবং শুকনো জায়গা রক্ষা করে রাখুন এবং শিশুদের হাতের লক্ষ্যে রেখে নিন।

Pednisol 10 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

প্রেডনিসোলোন 10 মি.গ্রামের সাথে জুড়ে সহজে প্রতিক্রিয়া জানুন। এটি হল একটি কল্পনামূলক অ্যাড্রিনোকরটিক্যাল ড্রাগ, যা প্রধানত গ্লুকোকর্টিসট বৈশিষ্ট্য রয়েছে। প্রেডনিসোলোন লিউকোট্রিন, SRS-A, প্রোস্টগ্লান্ডিন ইত্যাদি প্রতিদ্বন্দ্য মেডিটেটর তৈরির জন্য দায়ী ফসফোলিপেস এটো একশন থেকে নিরাপদভাবে প্রতিহিংসা করে। এটি ওরাল প্রবেশদ্বার দ্বারা গুতপথে দ্রুতগতিতে ও ভাল পৌঁছে। এর হাফ লাইফ ২ থেকে ৪ ঘণ্টা। প্রেডনিসোলোন মূলত লিভারে মেটাবলাইজড হয় এবং মূত্র দ্বারা বিস্থাপিত হয়। পুঞ্জীকরণকারী থেকে বরফে রাখুন এবং সর্দিক এবং শিশু থেকে দূরে রাখুন।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।