ওমেগাট 20 মি.গ্রা.: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

স্বাগতম প্রিয় পাঠকবৃন্দ, আজকের এই ব্লগ পোস্টটিতে আপনারা জানতে পারবেন Omegut 20 মি.গ্রা. (Delayed Release) ক্যাপসুল ব্যবহারের প্রধান বিধি ও এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সহ অনেক কিছু। তাই চাইলে আপনিও আমাদের সাথেই থাকুন এবং পোস্টটি সম্পুর্ন পড়ে আপনার এই ঔষধটি সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে পারেন।

মেডিসিনের নামঃ Omegut
মেডিসিনের ধরনঃ Capsule (Delayed Release)
জেনেরিক নামঃ Omeprazole
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 20 মিলিগ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 5.00

ওমেগুট 20 এমজি এর প্রয়োজনীয় তথ্য

ওমেগুট 20 এমজি একটি গ্যাস্ট্রিক এসিড উৎসফোঁটক অন্তজেঞ্জাক। এটি গ্যাস্ট্রিক এসিড উৎসফোঁটকের চাপের জন্য এসিড-পটাসিয়াম-অ্যাডেনোসাইন ট্রাইফোসফেটেস কে বন্ধ করে। ঔষধটি পরিবাণী রূপে দেওয়া হয় এবং তা নিবৃত্তির পর পাঁচ দিনের মধ্যে নিরাপদে উপভোগ করা হয়। সেটি শিশুর প্রসবে কোনও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে তাই প্রসব এবং শিশু শ্রঙ্খলার সময় সেটি ব্যবহার করা হবে না। মা শীতলতা রক্ষা করতে হবে এবং বুকের দুধের পক্ষে উন্নয়ন হতে পারে তাই নির্দিষ্টভাবে দেখার দরকার হবে।

ওমেগুট 20 এমজি এর ব্যাবহার

ওমেগুট 20 এমজি এর ব্যাবহার

ওমেগুট 20 এমজি একটি গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড নিবন্ধক। এটি পারেটাল সেলে H/K ATPase এনজাইম সিস্টেম ব্লক করে জ্বালানির উপাদান প্রদর্শন প্রতিরোধ করে। প্রাথমিক আন্তঃক্রমিক খড়ের আন্তর্জাল কোষের মধ্যে, ওমেগুট 20 এমজি দ্বারা একঘন্টার মধ্যেই অ্যান্টিসেক্রেটরি প্রভাব উতপন্ন হয়। ঔষধ সেটি অব্যবস্থা করা হলে, প্রসার কর্মসমতলের প্রশান্তিকর প্রভাবটি সর্বাধিক 2 ঘন্টার মধ্যে উতপন্ন হয় এবং নির্বাসন আগামী 72 ঘন্টা পর্যন্ত থাকে। ঔষধ প্রচার না থাকলে চাটকের প্রবাহ ধীরে ধীরে ফিরে আসে, 3 থেকে 5 দিনের মধ্যে।

ওমেগুট 20 এমজি পরিবেশিতকারীর জন্য:

মুখে সেবনযোগ্য –

আইভি ইনজেকশন –

ব্যাবহারের জন্য, ইনজেকশন করতে হবে একটি ধীর আইভি ইনজেকশন হিসেবে।

ওমেগুট 20 এমজি এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, সতর্কতা

ওমেগুট 20 এমজি এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, সতর্কতা

See also  প্রোক্যাপ 40 মি.গ্রাম ক্যাপসুল: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

ওমেগুট একটি সবস্তম্ভক বেঞ্জিমিডাজোল, যা পেটের এসিড নির্গতকরণে সমীকরণে অবনতির একটি প্রতিষেধক। পেটের পারিতাল সেলে H/K ATPase এনজাইম সিস্টেমের অবনতিকে রোধ করে এটি পেটের অ্যাসিড নির্গতকরণ নিয়ন্ত্রণ করে। প্রথমবার গ্রহণের পর পরিপ্রেক্ষিততা অনুগত সমীকরণের দ্বারা এনটিসেক্রেটোরি প্রভাব এক ঘণ্টার মধ্যে শুরু হয় এবং সর্বাধিক প্রভাব দুই ঘন্টার মধ্যে অর্জন হয় এবং সিক্রেশন ক্রিয়া 72 ঘণ্টা ধরে প্রতিবন্ধিত থাকে। কোনও ঔষধের গ্রহণ শেষ করার সময়, ক্রিয়াশীলতার নির্গত সাধ্যতা দ্রুততমের জন্য, 3 থেকে 5 দিন সময় নেওয়া হয়।

মুখ্যমন্ত্রণী: মাত্রা-ইটি নিয়মিত আহারের কখনই পাকিস্তানিদের কাছে গ্রহণ করা হবে না।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *