Pregaba ER 330 mg ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

স্বাগতম প্রিয় পাঠকগণ, আমরা একটি জনপ্রিয় Tablet (Extended Release) Pregaba ER 330 mg নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। এই ব্লগপোস্টে আপনারা জানতে পারবেন এই ঔষধের ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং এর অধিক জানার জন্য আরো তথ্য। তাই পোষ্টটি পড়তে থাকুন এবং এই মোটিভেশনাল আর্টিকেল দ্বারা নতুন জ্ঞান অর্জন করুন।

Pregaba ER 330 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

প্রেগাবালিন হল উচ্চতরম তন্ত্রিক রসায়ন জিআবিএর বিরুদ্ধে একটি স্ট্রাকচার ডিরিভেটিভ। সে সরাসরি জিআবা’, ‘বা বেঞ্জোডিয়াজেপিন রিসেপ্টরের সাথে সম্পর্কিত নয়। প্রেগাবালিন সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম উপকরণগুলিতে অ্যালফা-২-ডেলটা সাইটে (ভোল্টেজ-গেটেড ক্যালসিয়াম চ্যানেলের একটি সহযোগী উপকরণ) বিন্দু করে। প্রেগাবালিনের কার্যকারী পদ্ধতি এখনো পুরোপুরি পরিপূর্ণরূপে ব্যাখ্যা করা হয়নি। আপনি কি Pregaba ER 330 mg এর জানতে চাইছেন? আপনাকে জানানো যাচ্ছে যে ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স ৬০ মিলি/মিনিট বেশি থাকলে মেধাতারতা এবং সামদামী দ্বারা ভিত্তিকভাবে, Pregabalin CR ক্যাপসুল থেকে ১ সপ্তাহের মধ্যে 165 মিলিগ্রাম চিতা করা এবং উত্তরদায়ি উত্তরপূর্ব প্রতিক্রিয়া এবং সহমর্মিতা অনুসারে ৩৩০ মিলিগ্রাম করে বাড়ানো যেতে পারে।

Pregaba ER 330 mg এর ব্যাবহার

Pregaba ER 330 mg এর ব্যাবহারের জন্য প্রথম মাসে সেই দিন 165 mg ট্যাবলেট একবার দৈনিক গ্রহণ করতে হবে। ক্রেটিনিন সারিস নির্দিষ্ট সীমা সাপেক্ষে, ১ সপ্তাহের মধ্যে নির্দিষ্ট ফলবহের ও সহ্জলভ্যতা উপর ভিত্তি করে 330 mg পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে বাড়িয়ে নিতে পারেন। পরবর্তী 2-4 সপ্তাহ স্তির অসহ্য ব্যথা বা আস্থা পাবলিকার জন্য, 660 mg পর্যন্ত মানুষ যে পেসারা গ্রহণ করতে পারে, তাকে তিন বার দৈনন্দিন প্রতি ট্যাবলেট গ্রহণ করতে হবে। বিরাম কালীনভাবে এবং দেহার উপস্থিতি সেট করে ডোজগুলি সরলভাবে করে বিস্তারিতভাবে হলে পেসারা ব্যাবহার করতে হবে।

Pregaba ER 330 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা

Pregaba ER 330 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা। Pregaba ER 330 mg ব্যবহার করার পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকলে, এর ব্যবহারের সময় অসুস্থ হতে পারেন। Pregaba ER 330 mg ব্যবহার করার ক্ষেত্রে, অনেক মানুষ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখেছেন। প্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে হলো ছাতি ফোলার হার, হালকা বা কম দাব, স্বাভাবিক স্বাদ কিংবা অতিরিক্ত স্বাদ পরিবর্তন, বমি বা বাতসরমের মতো আশ্রয়শীলতা। কিন্তু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হওয়া হলে অতিসতর্ক হতে হবে এবং একটি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে। এছাড়াও, কোনো ধরণের জীবাণুর লক্ষণ হওয়া দেখলে, সেটি অবিলম্বে চিকিৎসার জন্য ডাক্তারকে অবহিত করতে হবে। আরো নির্দিষ্ট জানতে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে কথা বলার দরকার হতে পারে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।