Ridon 10 মি.গ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত তথ্য

হ্যালো প্রিয় পাঠকবৃন্দ, স্বাগতম। আমি একবার আবার এলাম আপনাদের মাঝে। এই পোষ্টে আমরা আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি রিডন ১০ মি.গ্রাম ট্যাবলেট। এই ঔষধটি কিভাবে ব্যবহার করতে হয়, সঠিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং প্রয়োজনে কি বিষয়গুলোতে এর ব্যবহার না করবেন – সে সম্পর্কে সব কিছু আমরা আজ আলোচনা করব। তাই পোষ্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন এবং সবকিছুই জানতে থাকুন।

Ridon 10 mg এর ব্যাবহার

Ridon 10 mg কিনলে কী হতে পারে। রিডন 10 এর ব্যবহার আসলে ডোমপেরিডোন নামক একটি ডোপামিন অ্যান্টাগোনিস্ট, যা প্রধানত অবস্থিত কেমোরিসেপ্টর ট্রিগার জোন (সিটিজি) এবং পেটে অবস্থিত ডোপামিন রিসেপ্টর বন্ধ করে তৈরি হয়। রিডন 10 এর ব্যবহার মানে হচ্ছে ডোমপেরিডোনের যা পর্যবেক্ষণে পাওয়া হয় তা পরিস্থিতিতে সমস্যার অনুসারে পরামর্শ করা হয়। নির্দিষ্ট মাত্রার ফলাফলে গ্রহণ করা উচিত এবং দৈনন্দিন আহার থেকে ১৫-৩০ মিনিট আগে নেয়া হচ্ছে। ব্যবহার সমস্ত স্তরে কন্ট্রোল করা হলেও চমকেও অসামঞ্জস্য এবং ডিজেনারেটিভ রিয়েকশনের ঝুঁকি স্বম্ভব।

Ridon 10 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

রিডন ১০ মিলিগ্রামের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানতে হলে জেনে নিতে হবে ডোমপেরিডোন। এটি ডোপামিন এ্যান্টাগনিস্ট, যা রয়েছে কেমোরিসেপ্টর ট্রিগার জোন (সিটিজেড) এবং পেটের ডোপামিন রিসেপ্টর সম্পর্কিত। ডোমপেরিডোনের সুস্বাদু প্রতিক্রিয়া হল পেট মলযন্ত্রের চলমানতা বাড়ানো। এটি নিউরোলজিক ক্ষতিপ্রাপ্তি সম্পর্কে নেই কারণ এর দায়িত্ব এ ক্ষেত্রে একটি চেমিক্যাল নামে কর্ম করে। রাতের খাবারের ১৫-৩০ মিনিট আগে এবং প্রয়োজন হলে খেতে হবে। ডোমপেরিডোন এই নয় দায়িত্বমূলক কাজে ভূমিকা নিতে পারে যেমন এর মধ্যে নিতান্ত নমুন্নত বায়োএভায়েলেবিলিটি থাকে না এবং পাতলা রক্তমানবন্ধন এর ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

সতর্কতা

সতর্কতা – ডোমপেরিডোন একটি ডোপামিন এন্টাগনিস্ট যা সাধারণত চিমোরেসেপ্টরজোন (সিটিজেডি) এবং পেটে অবস্থিত ডোপামিন রিসেপ্টরগুলি ব্লক করে। এর জস্ত গ্যাস্ট্রোপ্রকিনেটিক কার্যক্রম হলো পেটের পাচক ক্রিয়ার উপর প্রভাব ফেলা যা ডোপামিন রিসেপ্টরের ব্লকিং এফেক্ট বিষয়ক। রক্ত-মস্তিষ্ক প্রাচুর্য ও নিউরোলজিক পার্শ্বপ্রভাব ব্যাতিত না হওয়ায় ডোমপেরিডোন সাধারণত মানসিক উদ্বিগ্নতা বা নিউরোলজিক পার্শ্বপ্রভাবের বিরুদ্ধে দায়িত্বশীল নয়। ডোমপেরিডোন উপেঃস্থানিক পাচক মন্দিরের স্বাভাবিক চলবিদ্ধতা ও প্রভাবশীলতা ফিরে তুলে, পেটের ভারপ্রাপ্তি উন্নয়ন করে, অ্যান্ট্রাল এবং দোধেন্দ্রীয় পেরিস্টলেসিসকে সহজতর করে এবং পিলোরাস বলের সংক্রমণকে নিয়ন্ত্রণ করে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।