Siligel 20 mg মেডিসিন: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

শুভ সকাল প্রিয় পাঠকগণ। আজকের ব্লগ পোস্টে আপনাদের সম্পর্কে জানানো হবে একটি Capsule (Delayed Release) সিলিজেল ২০ এমজি নিয়ে। এই পোস্টে আমরা আপনাদেরকে সিলিজেল ২০ এমজি ক্যাপসুল এর ব্যাবহার বিধি এবং সাইড ইফেক্টস সহ বিস্তারিত জানাব। তাই সাথে থাকুন আমাদের সাথে এবং পোস্টটি পড়ে জেনে নিন এই ক্যাপসুল নিয়ে আরও অনেক কিছু।

মেডিসিনের নাম Siligel
মেডিসিনের ধরন Capsule (Delayed Release)
জেনেরিক নাম Esomeprazole
মেডিসিনের পাওয়ার 20 মিলিগ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানি আলবিয়ন ল্যাবোরেটরিজ লিমিটেড
প্রতি ইউনিটের মূল্য ৳ 6.50

সিলিজেল ২০ মিলিগ্রাম এর ব্যবহার

সিলিজেল ২০ মিলিগ্রাম এর ব্যবহার বিষয়ক দরকারি তথ্য। এই ডাটা মধ্যে প্রথম একটি সিঙ্গেল অপটিকাল ইসোমার প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর এসোমেপ্রাজোল সম্পর্কিত তথ্য দেওয়া হয়েছে। সিলিজেল ২০ মিলিগ্রামের এন্টেরিকোটেড ক্ষুদ্র গোলাকার বালির ফর্মুলেশন দিয়ে উন্নয়ন করা হয়। অলপকালে উপস্থিত সিস্টেমিক বায়োএভেইলেবিলিটি এক টাকে সিলিজেল ২০ মিলিগ্রাম এর ৯০% এর মত। সিলিজেল ২০ মিলিগ্রাম মাস হিসেবে অ্যামক্সিলিন এবং ক্লারিথ্রোমাইসিন এর সঙ্গে একত্রে নিয়মিতভাবে খেতে হয়। এর পাকের আকারে খেতে হয় এবং প্রতিটি দিন একই সময়ে খেতে হয়। ক্ষুদ্র বালির সিলিজেল অ্যাপসসাউসের সাথে গুলো খেয়ে নিলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাওয়া সম্ভব।

সিলিজেল ২০ মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

সিলিজেল দ্বারা পেটের এসিড নিয়ন একটি প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর হিসেবে এসমেপ্রাজল (ওমেপ্রাজলের এস আইসোমার) ব্যবহার করা হয়। প্রথম সিংগল অপটিকাল প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর সিলিজেল একটি যা রেসেমিক প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর চেয়ে বেশি এসিড নিয়ন কন্ট্রোল প্রদান করে। দর্শনকারীদের জন্য আসল সংখ্যা অধিকতর দ্রব্যাংশ রয়েছে লিভারে যা সি ও পি ২ সি ১৯ এবং সি ও পি ৩ এ আশ্রিত হয়। Esomeprazole রেনাল নিষ্ক্রিয়তায় দর্শকদের প্রতিষ্ঠিত থাকে এবং মানব ডোজের প্রায় ১০৩ গুণ এক্সপোজারে দূর্গন্ধহীন করা গেছে যার সর্বকালের অর্ধ-জীবন সময় লাগতে পারে 1-1.5 ঘন্টা। Esomeprazole আসল রক্ত খণ্ডের মতো বউঝা পাল্টাল হতে পারে। অনাহারে সিলিজেল প্রদান করতে হবে এক ঘন্টা আগে।

See also  রেগলার 60 মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

সতর্কতা

সতর্কতা বজায় রাখার জন্য যেখানে আসিড নিয়ন্ত্রণের জন্য দারুণ সহায়তা হতে পারে সেখানে এসোমেপ্রাজোল ব্যবহার করা হয়। পরিমান যত বাড়বে সেই মাত্রায় এসোমেপ্রাজোলের প্লাজমা স্তর ও বাড়বে। খাদ্য নিয়ন্ত্রণে তার দৈনন্দিন কাজের বিষয়ে উপস্থিতি নেই, কিন্তু খাবার খেওয়ার ১ ঘন্টা পূর্বে এসোমেপ্রাজোল ব্যবহার করতে হবে। মেটাবলিজমে হালকা অ্যাকটিভ বা সামান্যখরচা না থাকার কারণে কখনোই ওষুধ দ্রবণ হিসেবে অপ্রয়োজনীয় হতে পারে। দর্শানো অক্ষমতার জন্য ডোজ নিয়ন্ত্রণে উচ্চারণ না করা সমুদ্র জৈব অপশন হতে পারে। শিশুদের জন্য উচ্চারণ সফলতার দিক থেকে কোনো সমস্যা দেখা দৃষ্টিতে করা না হয়েছে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *