Solupred 2 mg: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত
স্বাগতম পাঠকগণ। আমরা একটি স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিষয়ে আজকের ব্লগ পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করব যা সম্পূর্ণ ফ্রেঞ্চ ফার্মেসি তৈরি করা Solupred 2 mg ট্যাবলেট সম্পর্কিত। এই পোষ্টে আমরা এই ঔষধের ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং এর উপকারিতা সম্পর্কে জানব। আরো জানতে থাকুন।
মেডিসিনের নাম | মেডিসিনের ধরন | জেনেরিক নাম | মেডিসিনের পাওয়ার | উত্পাদনকারী কোম্পানি | প্রতি ইউনিটের মূল্য |
---|---|---|---|---|---|
Solupred | ট্যাবলেট | Methylprednisolone | 2 মিলিগ্রাম | Ziska Pharmaceuticals Ltd. | ৳ 3.00 |
সলুপ্রেড ২ মিলিগ্রাম এর প্রয়োজনীয় তথ্য
সলুপ্রেড ২ মিলিগ্রাম এর প্রয়োজনীয় তথ্য: এটি একটি শক্তিশালী প্রতিশক্তিকারী স্টেরয়েড যা প্রেডনিসলোন এর চেয়ে বেশি শক্তিশালী। এটি সোডিয়াম এবং পানি সংরক্ষণ প্রবণতা বেশি না থাকায় প্রেডনিসলোনের থেকেও ভাল ব্যবহার হয়। হাইড্রোকর্টিসোনের সঙ্গে মেথিলপ্রেডনিসলোনের প্রতিশক্তিত্ব সম্পাদকের কমপক্ষে চার গুণ থাকে। মেথিলপ্রেডনিসলোন কিডনি এবং তরল ও ইলেকট্রোলাইট বিলেন্স, লিপিড, প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট মেটাবলিজম, পেশীবৃত্তি, কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেম, ইমিউন সিস্টেম, নার্ভাস সিস্টেম এবং এন্ডোক্রাইন সিস্টেমে প্রভাব জানা গিয়েছে। এটি স্বাভাবিক রূপে ওষুধের বা খাওয়ার জন্য লভ্য হলে মূলত ৮২% থেকে ৮৯% বিশ্লেষনী অর্থাৎ সম্পূর্ণরূপে দেহ অবশ্যই অস্টমাত করে।
সলুপ্রেড ২ মিলিগ্রাম এর ব্যাবহার
সলুপ্রেড হল একটি প্রতিবাধী প্রতিস্থাপক কর্টিস্টেরয়। প্রেডনিসোলোনের চেয়ে এর প্রতিবাধিতা বেশি রয়েছে এবং নতুন জল-ও প্রতিবাধন উত্পন্ন করার দ্রুততম প্রতিশতেও প্রেডনিসোলোনের চেয়ে কম প্রবণতা রয়েছে। হাইড্রোকর্টিজোনের সাথে তুলনা করা হলে সলুপ্রেডের অপশন বেশি। খাদ্য, প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট মেটাবলিজম, হার্ট, ইমিউন, নার্ভ, এবং হরমোন সিস্টেমে সলুপ্রেড ব্যবহার করা যেতে পারে। দৈনিক ২-৪৮ মিলিগ্রাম সলুপ্রেডের গড় মাত্রা হতে পারে যা আবগতির মত রোগের ধরণ উপযোগী হওয়াতে বেশি অথবা কম হওয়া সম্ভব। যদি সার্তক অবস্থা ছাড়ালে তার পরিবর্তে বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতিতে রোগীদের সাহায্য করা যেতে পারে।
সলুপ্রেড ২ মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
মেথিলপ্রেডনিসোলোন প্রতিশব্দটি কেবলমাত্র স্টেরয়েড এর উপর বসে। প্রতিশব্দটির মধ্যে অধিক তন্দ্রাশীল স্টেরয়েড মেথিলপ্রেডনিসোলোন সম্পর্কে বলা হয়েছে। এটি প্রাকৃতিকভাবে ইমিউন সিস্টেম প্রভাবিত করে এবং কিডনী, প্রডোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং ইলেকট্রোলাইট সম্পর্কিত এলাকাও প্রভাবিত করে। কর্টিকোসটেরয়েড বিভিন্ন রোগের জন্য ব্যবহার করা হয় এবং প্রাথমিক ডোজ প্রাথমিক রোগটি নির্ভর করে ভিন্নভাবে ভিন্নভাবে স্থিতি দেখতে পারে। কিছু দিনের পরে সঠিক সরঞ্জাম নেওয়ার পরিমাণ স্বাক্ষর করে রাখা উচিত। সাধারণত নিয়মিত 2-48 মিলিগ্রামের মধ্যে বক্তব্য দেওয়া হয় যা বিভিন্ন ভাগবেগে প্রদত্ত রোগ উপচার করার উদ্দেশ্যে।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।