Tebast 10 mg ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আদর্শময় পাঠকগণেরা, এই ব্লগ পোষ্ট আপনাদের জন্য সব কিছু নিয়ে আবহাওয়া করবে Tebast 10 mg ট্যাবলেট। এখানে আমরা আলোক দিতে চাই এই ঔষধটি ব্যবহার করার পদ্ধতি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত পরিচিতি নিয়ে। পরবর্তী লেখায় দেখা হবে ব্যাখ্যা ও তথ্য।

মেডিসিনের নামঃ Tebast
মেডিসিনের ধরনঃ Tablet
জেনেরিক নামঃ Ebastine
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 10 এমজি
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ Square Pharmaceuticals Ltd.
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 6.02

Tebast 10 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Tebast 10 এর ব্যবহার করা হয় রোগের লক্ষণ প্রতিষ্ঠানে। এটি দীর্ঘকালিন এবং বাছাইকৃত একটি H1-হিস্টামিন রিসেপ্টর অ্যান্টাগনিস্ট। এবং পুনরাবৃত্ত প্রদর্শনের পরে, পিপিআর বৃদ্ধি থেকেও পারিফেরাল রিসেপ্টরের প্রতিবন্ধক ধারণ একই স্তরে থাকে। Ebastine দ্রুত শরীরে শোষিত হয় এবং মুখোষ্ণ রাসায়নের পর সংগ্রহ হয়। Ebastine প্রায়ই ফার্মাকোলজিক্যালি কাজকর এসিড মেটাবলাইট কেয়ারবেস্টিন এর সর্বোচ্চভাবে পরিণত হয়। তাবলেটঃ, শরবতঃ, যা খেতে হয় না বা খেতে হয়। Ebastine এর সাথে একই সাথে কিটোকোনাজোল বা এরিথ্রমাইসিন দিয়ে যুক্ত হলে এর প্রতিফলন উচ্চতর এবং কিছুটা সময়ের জন্যও কার্যকরী। Ebastine এদের কিনে থাকার থ্রেসহোল্ড, ওয়ারফারিন, সাইমিটিডিন, ডিয়াজেপাম বা এলকোহল এর ফার্মাকিনেটিক এর সাথে কোনও কাজ করে না।

Tebast 10 mg এর ব্যাবহার

টেবাস্ট ১০ মিলিগ্রাম খেতে কিভাবে হবে এবং এর সম্ভব দুষ্প্রভাব কী? এটি কিনে যদি একই সময় কেতোকনাজোল বা এরিথ্রোমাইসিনের সাথে সংযোগ করা হয়, তবে টেবাস্ট এর প্লাজমা স্তর বাড়ে এবং কিছুক্ষন লম্বা QTc ব্যাপকতা দেখা যেতে পারে। এটি তিনির সাথে কিছু ইন্টারাকশন করে না – ত্যোফিলিন, ওয়ারফারিন, সিমেটিডিন এবং ডিয়াজেপাম সঙ্গে। আলকোহল এবং ডিয়াজেপামের নিদ্রতার প্রভাব উন্নয়ন হতে পারে। এছাড়াও এর প্রচলিত দুর্বলতা সঙ্গে, খালি পেটে বা খাবার সঙ্গে টেবাস্ট গ্রহণ করা যায়। সাধারণত টেবাস্ট গ্রহণ করা সম্ভব হয় মাথা ব্যাথা, শুষ্ক মুখ এবং অল্প নিদ্রাঘোষ দেখা যায়। স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহের জন্য জানাতে হয় যে, ইবাসটিন ব্যবহারের জন্য আপনাকে নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ অনুসরণ করা প্রয়োজন।

See also  রোসুলাক্স ১০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

Tebast 10 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

টেবাস্ট ১০ মিলিগ্রামের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এর জন্য ইবাস্টিন ব্যবহার হয়। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী এবং নির্বাচিত H1-হিস্টামিন রিসেপ্টর এন্টাগনিস্ট। বহুবার চিকিত্সার পরে, পরিফেরাল রিসেপ্টরের প্রতিবন্ধণ একটি নিরপেক্ষ স্তরে থাকে। ইবাস্টিন দ্রুতগতিতে শক্তিশালীভাবে শোষণ হয় এবং মুখে প্রবেশ করার পরে প্রথম-চরণের মেটাবলিজম সম্পূর্ণ হয়। ইবাস্টিন প্রায় পুরোপুরি ফার্মাকোলজিকালি সক্রিয় অ্যাসিড মেটাবলাইট, ক্যারেবেস্টিন এ রূপান্তর হয়। এটি খাবারের সাথে বা খাবার ছাড়াই নিতে পারেন। ইবাস্টিন একটি স্বয়ংক্রিয় রক্তে উত্থাপন এনজাইমের সাথে যথাসময়ে গ্রহণ না করলে মাত্রাতিরিক্ত পার্শ্ব প্রভাব প্রকাশ করতে পারেন এবং অকার্যকর থেকে চিকিৎসার জন্য উচিত ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *