অরাসকুইন 320 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

হ্যালো প্রিয় পাঠকগণ, আজকের এই পোস্টে আপনাদের সামনে নিয়ে আসছি একটি মহান ট্যাবলেট – Orasquin 320 এর উপর আলোক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও বিস্তারিত আলোচনা। এটি আপনাকে উচ্চমাত্রার একটি ঔষধ এবং এই পোস্ট পড়ে আপনি জানতে পারবেন এর ব্যবহার বিধি এবং সাইড ইফেক্ট সহ অন্যান্য তথ্য। সুতরাং পোস্ট সম্পূর্ণ পড়ে সম্পর্কে প্রাথমিক জ্ঞান জানেন ও স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নির্ণয় নিন।

ওরাসকুইন ৩২০ মিলিগ্রাম এর প্রয়োজনীয় তথ্য

ওরাসকুইন 320 মিলিগ্রাম এর প্রয়োজনীয় তথ্য এর উপর ভিত্তি করে জানা যায় যে এটি একটি ফ্লোরোকুইনোলোন এন্টিবায়োটিক। এর রোগাক্রমক্রমের অবনতি রোগবাহী জীবাণু তে ডিএনএ সিন্থেস এ হারিয়ে জীবাণুর পোষক শক্তিকে বাধা দেয়। গেমিফ্লোক্সাসিন ওরাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের পরে তা দ্রুত শরীরে প্রবেশ করে এবং পরিব্যবহারকালে তা দেহের সর্বত্র বিতরণ করা হয়। জেনে নেওয়া হয়েছে যে গেমিফ্লোক্সাসিন ব্যক্তি মূল্যায়নকারী গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণের স্ত্রীলিঙ্গে পুরুষলিঙ্গের তুলনায় সামান্যভাবে বেশি হওয়া সম্ভব। কমিউনিটি একক নিম্ন ও মাঝামাঝি পাতলা প্রতিস্পর্ধাত্মক নিউমোনিয়া এবং অবস্থানগুলি উষ্ণতার বেশি মাত্রায় উৎপন্ন হওয়ার ক্ষেত্রে 320 মিলিগ্রাম গেমিফ্লোক্সাসিন দৈনন্দিন 5 দিনের জন্য প্রয়োগ করা হয়।

ওরাসকুইন ৩২০ মিলিগ্রাম এর ব্যাবহার

ওরাসকুইন একটি ফ্লুওরোকুইনোলোন এন্টিবায়োটিক। এটি সর্বনিম্ন ব্যাকটেরিয়াল বাক্সিডেল কনসেনট্রেশন এর সাথে ব্যাকটেরিয়াল সংস্থাপন করে। ওরাসকুইন কাজ করে ব্যাকটেরিয়াল জীভ দ্বারা DNA সিনথেসিস অবন করে এটি ব্যাকটেরিয়াল গ্রোথের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় দুটি প্রতিজন্মী পার্শ্বস্থলিক, DNA জ্যারেজ এবং / বা টপও আইভি চ্যালজ্যুলিখ (টপও IV) এর জন্য।

প্রায়শই ৩২০ মিলিগ্রামের স্থানান্তরিত নেওয়া পরে ওরাসকুইন দ্রুতগতি দিয়ে অন্তর্গতকে বিস্তারিতভাবে ছড়ায়।

ওরাসকুইন ৩২০ মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা

ওরাসকুইন একটি ফ্লুওরোকুইনোলোন এনটিবায়োটিক। সর্বনিম্ন ব্যাকটেরিয়াল সংখ্যা হতে এটি ক্ষতিকর। জেমিফ্লোক্সেসিন অ্যাকট করে ব্যাকটেরিয়াল টাইপ II টপোআইজোমারেজ, ডিএনএ জাইরেজ এবং / বা টপোআইজোমেরেজ চালু করার মাধ্যমে ডিএনএ সিন্থেসিস প্রতিবন্ধী করে ব্যাকটেরিয়াল গ্রোথের জন্য প্রধান অপরিহার্য। জেমিফ্লোক্সেসিন জন্য কোনও মাত্রাতির সাথে রান্না করার পর তা দ্রুতভোক্তসর্গে নিম্নলিখিত রোগ সংক্রমণের জন্য ব্যবহার করা হয় – অস্থিমজ্জা এবং চীমা এর একুশ বা পাঁচ দিন। জেমিফ্লোক্সেসিন শিশুদের নিশ্চিত উম্মুক্ত নয় এবং গর্ভবতী এবং স্তনধারিতা করা উচিত নয়। সামান্য / মাঝারি মধ্যম নাইটুনের সাথে রোগীদের কোনও মধ্যমিক / মাঝারি পরিবর্তন প্রয়োজন নেই।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।