আমাদের ব্লগ পোস্ট: রিসকিউর ১০০ এমজি/৫ মিলিলিটার: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণেরা, আজকের এই ব্লগ পোষ্টটি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে একটি পাউডার ফর সাসপেনশন রিসকিউর ১০০ মিলিগ্রাম/৫ মিলিলিটার নিয়ে। এই ঔষধটি ব্যবহারের বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গ্রহণের পদ্ধতি এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আমরা আজকে নিয়ে চর্চা করব। আপনাদের আশা করি এই পোষ্ট পড়ে পরিপূর্ণ ধারনা নেওয়া যাবে এই ঔষধের বিষয়ে।

Rescure 100 mg/5 ml এর প্রয়োজনীয় তথ্য

ব্যবহারের উদ্দেশ্যে, ব্যবহারের উপযোগী বিবরণসমূহ এলাক্টিন গ্রামসকপ এবং নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়া একটি ব্রড স্পেকট্রাম এর বিপণিমূলক তৃতীয় শক্তির সেফালোসপরিন এনটিবায়োটিক। প্লাজমা উচ্চ স্তরে সহজভাবে সাধ্য ডোজের সঙ্গে এটি গ্রাম সকল এবং কিছু সেফালোসপরিনে উপস্থিত বেটা-ল্যাক্টামেজ এঞ্জাইম দ্বারা বাঁচা যায়। Cefixime যথারীতি খাওয়া থাকলেও, পুষ্টিকর কম কমিয়ে দেয় না দেখা গেছে। এর সাধারণ চিকিৎসার দৌরে সাত দিন নির্দিষ্ট হতে পারে এবং প্রয়োজন অনুসারে ১৪ দিন পর্যন্ত চলতে পারে। বয়স্কের নির্দেশিত ডোজ ২০০-৪০০ মিলিগ্রাম, শিশুদের নির্দেশিত ডোজ ৮ মিলিগ্রাম / কেজি সম্পাদন এককভাবে স্পষ্ট নির্দিষ্ট হচ্ছে। কিছু শারীরিক প্রতিক্রিয়া সহিষ্ণুতার ব্যাপারে Cefixime সাধারণত ভাল প্রতিক্রিয়া দেয়।

Rescure 100 mg/5 ml এর ব্যাবহার

সেফিক্সিম (Cefixime) হলো বক্তের বাকটেরিয়া বিরুদ্ধ তৃতীয় সংশ্লেষিত সেফালোস্পরিন এ্যান্টিবায়োটিক। প্লাজমা কনসেনট্রেশন খুবই সহজে পাওয়া যায় এবং এর সাহায্যে গ্রাম ধরনের পজিটিভ এবং নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়া পরবর্তী সন্থান বন্ধ হয়। ব্যাকটেরিয়া সেল ওয়াল সিনথেসিসে দখল করে সেফিক্সিম এনজাইমের সাথে উদ্ভিদ রক্তের গ্রেগের মাধ্যমে হত্যা করে। Rescure 100 mg/5 ml এর নির্দেশনামূলক গুনগত খুবই উন্নতি এবং প্লাজমা কনসেনট্রেশন দ্বারা ৪০% থেকে ৫০% লবণযুক্ত প্রক্ষেপ করা হয় তবে খাবার আহার সাথে ব্যবহার না করলেও কোনো পরিবর্তন হয় না। সাধারণত সংক্রমণের দুর্বলতার উপর ভিত্তি করে ২০০-৪০০ মিলিগ্রাম ব্যবহার করা হয়। সম্ভবতঃ পাঁচ দিনের জন্য এবং প্রয়োজন হলে ১৪ দিনের মধ্যে এই ব্যবহার করা হতে পারে।

সতর্কতা

সতর্কতা: সিফিক্সিম ব্যবহার করার পূর্বে বাচ্চা পালন করা যেতে না সাবধানতা বর্তন করতে হবে। কেবলমাত্র জরুরী কারণেই প্রেগন্যান্সীতে বা নার্সিং মাদারে সিফিক্সিম ব্যবহার করা যেতে পারে। রোগী হিসেবে সিফিক্সিম ব্যবহারের ক্ষেত্রে পরীক্ষামূলক গবেষণার উপর কোন প্রমাণ নেই। রোগীর রেফ্লেক্স ফাংশন পরীক্ষা করা উচিত এবং গুরুত্বমূলক আঘাতে রোগীকে সেতুমুক্ত পরিবেশে রাখা উচিত। রোগীর আমদনের পরিমাণ পরীক্ষা করতে হবে। সিফিক্সিম পেপটাইড-গ্রুপ সহ আন্তরিক মধ্যে শোষককে নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়া সিফিক্সিম ব্যবহারে পরে ডায়রিয়া হতে পারে এবং এই ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সাবধান থাকতে হবে। সাধারণত সিফিক্সিম ব্যবহার সাবলীল এবং দুর্দান্তভাবে রোগীর কঠোর হতাশার সংকেত অপসারণে সহায়তা করতে পারে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।