ওক্সিকল 300 মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

সমস্ত পাঠকগণের জন্য আদবে প্রাণমনের সাথে অভিনন্দন। আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের জানাতে চলেছি একটি ঔষধ Oxycol 300 mg Tablet সম্পর্কে। আপনি এই পোষ্টে যানতে পারবেন এই ট্যাবলেট ব্যবহার বিধি এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গ্রহন করার পদ্ধতি। আমরা নির্দেশনা দিব আমাদের সাথেই থাকুন এবং সকল পদক্ষেপ সঠিকভাবে এবং পারিপার্শ্বিক পরিমাণ ঔষধ সেবন করার ব্যাপারে পরামর্শ নেন।

মেডিসিনের নামঃ Oxycol
মেডিসিনের ধরনঃ ট্যাবলেট
জেনেরিক নামঃ ইউরোডেক্সি কোলিক এসিড
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 300 মিলিগ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ ইউনিমেড ইউনিহেলথ
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 36.00

Oxycol 300 mg এর ব্যাবহার

Oxycol 300 mg অর্থাৎ Ursodeoxycholic Acid ব্যবহার করা হয় পেটের এর বিভিন্ন সমস্যা রোগীদের জন্য। গলব্লাডার মতবিন্দু, অন্যান্য বমির সমস্যা ও রক্ত মেলানের ঝুঁকির দলিল। এটি কলেস্টেরল গলব্লাডার দ্রবণের বৃদ্ধি কমায় এবং সেজে থাকা চোখরানির ডিসলুশন করে কোলেস্টেরল গলস্টোনের লিকুয়েফাইকেশান বৃদ্ধি করে। Ursodeoxycholic Acid তিনটি কার্যকারী উপকরণের মাধ্যমে কলেস্টেরল গ্রহণক্ষমতা হ্রাস করে – কলেস্টেরল অভ্যবস্থাপনা কমানো, লিভারের কলেস্টেরল সংশ্লেষণ নিরোধ করা এবং সে সময় চোখরানি তৈরির প্রক্রিয়াকে বন্ধ করতে না হয়ে পলিসি নমুন।

Oxycol 300 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

অক্সিকল ৩০০ মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কথা বলতে চাই, সে ক্ষেত্রে ইউর্সোডেক্সীকোলিক এসিড ব্যবহার করা হয়। এটি সমস্যা হলে কাজে লাগে এবং মুল কারণ হল ইউর্সোডেক্সীকোলিক এসিডটি পরিবেশে রক্ত করে বাড়তে সাহায্য করে। পরিবেশের নমুনা পাইকারচ বাইলে আবহণের মধ্যে কোলেস্টেরল কমিয়ে ফেলে এবং আগ্রহের উপর কাজ করে। এরপর এটি কোলেস্টেরল ক্রিস্টাল হিসেবে জমে পড়তে সাহায্য করে যা গলব্লাডার থেকে বোঝাবুঝি পৃথকভাবে তুলে ফেলে করে। এক্ষেত্রে অক্সিকল ৩০০ মিলিগ্রাম ব্যবহার করা হয়।

Oxycol 300 mg এর সতর্কতা

Oxycol 300 mg এর সতর্কতা

আপনি যদি লিভার বা গলব্লাডারের কোন রোগে ভুগছেন, তবে অবশ্যই সাবধানতার সাথে Ursodeoxycholic Acid (Oxycol 300mg) ব্যবহার করুন। Oxycol 300 mg দ্বারা আপনার গালপাথর মুছে ফেলার প্রক্রিয়া শুরু হয় এবং অক্সি কোলেস্টেরল দ্রবণের একুশে সক্রিয়তা নিম্ন হয়। সাথে এর ব্যবহার আপনাকে ভালভাবে খাওয়া উচিত যেহেতু দ্রবণ উঁচু থাকতে পারে। অক্সিকোল 300 mg রোগ হয়ে দেখা না থাকলেও, স্তনধারণ সম্ভব থাকবে এবং গর্ভকালীন মহিলা রক্ষা করতে এটি উত্তম মানের।

See also  রমাইসিন 500 এমজি: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *