ওলমেবেন 20 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণ। আজকের পোষ্টে আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি একটি জরুরি মেডিসিন হিসেবে পরিচিত ওলমেবেন 20 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট। এখানে আমরা এই ঔষধের ব্যাবহার বিধি নিয়ে আলোকপাত করব এবং বিস্তারিত প্রতিক্রিয়া ও অপশন উল্লেখ করব। আসুন আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

মেডিসিনের নামঃ Olmeben
মেডিসিনের ধরনঃ ট্যাবলেট
জেনেরিক নামঃ Olmesartan Medoxomil
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 20 মি গ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৮.০০ টাকা

Olmeben 20 mg এর ব্যবহার

Olmeben 20 mg এর ব্যবহার

Olmesartan Medoxomil হাইপারটেনশনের চিকিৎসার জন্য প্রযোজ্য। এটি একক থাকলেও বা অন্যান্য এন্টিহাইপারটেনসিভ পদার্থের সাথে সমন্বিত দেয়া হতে পারে। এই ঔষধ অ্যাঙ্গিওটেনসিন-টু ক্রিয়ায়িত হরমন এবং হাইপারটেনশনের রেনিন-অ্যাঙ্গিওটেনসিন সিস্টেম এর গুরুত্বপূর্ণ উপাদান প্রভাবিত করে। Olmesartan এটি সিলেক্টিভ ভাবে AT 1 রিসেপ্টর সমন্বন্ধী অ্যাঙ্গিওটেনসিন-টুর সংযোগ ব্লক করে যা বিভিন্ন টিশ্যুতে (যেমন ভাসম মসলে, অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি) পাওয়া যায়। ডজ যথারীতি হলে একটি ব্যক্তিগত সমস্যা। ওলমেসার্টানের স্বাভাবিক শুরুর ডোজ 20 মিলিগ্রাম একবার প্রতিদিন এবং 2 সপ্তাহ থেকে পর বাড়াতে হবে।

Olmeben 20 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

ওলমেসারটান মেডোক্সমিল উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার জন্য সুপারিশযোগ্য। এটি একইসাথে মাত্রাতিরিক্ত অন্তিহিস্টামিন মেডিসিন দিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণগুলির জন্য অ্যাঞ্জিওটেনজিন-ইলেন প্রণস প্রধানত রক্তনালীর প্রভাবসম্পন্ন হরমোন এবং অর্দ্ধাবস্থার পথজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আদলিন এক্টিভিটি লাল রক্তস্রাবের জন্য এটির উৎপাদনকারী এনজাইম অ্যাংগিওটেনজিন-কনভার্টিং এনজাইম (এসই) থেকে এংজায়ন করা হয়। ওলমেসারটান মেডোক্সমিল লাগতার প্রয়োজনে 20 মিলিগ্রামে পর্যন্ত করা হয়। দুই সপ্তাহের পর রক্তচাপে ভালো হওয়ার পরে ডোজ বাড়ানো যেতে পারে 40 মিলিগ্রামে। মাত্রাতিরিক্ত ডোজ প্রভাবশীলতায় সুপারিশ করা হয় না।

সতর্কতা

সতর্কতার জন্য ওলমেসার্টান মেডক্সোমিল ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রেস্ক্রিপশন দেয়া হয়। সে স্বল্পপরিমাণে সিলেক্টিভ অ্যাংগিওটেন্সিন-ll রিসেপ্টর ব্লক করে কিছু জীবণ্ত থেকে যেমন ব্যাস চুন্নি ও এডস্টেরোন নির্গত করে। এর ব্যবহারে কখনই ক্রেতার রোগ প্রকাশ হলে ইটার ডোজের মাধ্যমে হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। বর্তমানে অবস্থিত তথ্য অনুযায়ী, এই ঔষধ নিয়ন্ত্রণে খুবই উপকারী হওয়া অনেকগুলো রোগী ব্যবহার করছেন।

See also  ওসিসেন্ট ৮০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *