টি.ডি.সেফ ৪০০ এমজি: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

স্বাগতম পাঠকবৃন্দগণ! এই পোষ্টে আমরা একটি জরুরি মাত্রার ওষুধ টি.ডি.সেফ ৪০০ এমজির ব্যবহার বিধি এবং সংজ্ঞায়িত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করব। সাথেই আমরা জানব কীভাবে এই ঔষুধ খাবেন এবং তার দ্বারা সাধারণ সমস্যা গুলো কেমন পরিণত হয়। চলুন এবং দেখে নেই আমাদের এই পোষ্টটি।

মেডিসিনের নাম মেডিসিনের ধরন জেনেরিক নাম মেডিসিনের পাওয়ার উৎপাদনকারী কোম্পানি প্রতি ইউনিটের মূল্য
Tdcef ট্যাবলেট সিফিক্সিম ট্রাইহাইড্রেট ৪০০ মিলিগ্রাম টেকনো ড্রাগস লিমিটেড ৳ ৫০.০০

Tdcef 400 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

সেফিক্সিম একটি তৃতীয় জেনারেশনের সেফালোস্পরিন এ্যান্টিবায়োটিক যা ওষুধ রুমে দাওয়া যায়। এর প্লাজমা স্তর প্রায়ই সহজভাবে সংগ্রহ করা যায় এবং গ্রাম দশম এবং গ্রাম নিরপেক্ষ জীবাণু সম্প্রসারকে মারতে সক্ষম। সেফিক্সিম ওষুধটি ব্যবহৃত মাত্র 40% থেকে 50% লিঙ্গনে সংস্থাপন করা যায় এবং খাবারের উপস্থিতিতে কোনো সমস্যা হয় না। রোগের তীব্রতা অনুযায়ী, বয়স ও অবস্থান্তর অনুসারে ২০০-৪০০ মিলিগ্রামের মাত্রা পরিনত করতে হবে। স্বাস্থ্যসেবার কেন্দ্রীয় উপদেষ্টগণ কিডনী ফাংশন নিরীক্ষা করা সুপ্তবিধির অনুসারে ডোজ নির্ধারিত করেন। তবে ক্রিয়েটিনিন সফলতা 20 এমএল / মিনিট বা তার বেশি হলে সাধারণ মাত্রাটি উপস্থাপন করা যেতে পারে।

Tdcef 400 mg এর ব্যাবহার

Tdcef 400 mg এর ব্যাবহার একজনের ব্যাকটেরিয়া রোগ থেকে রক্ষা করতে পারে। সেটি একটি তৃতীয় জেনারেশন সেফালোসপরিন অ্যান্টিবায়োটিক। গ্রাম-ধনাত্মক এবং গ্রাম-ঋণাত্মক ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে উন্নয়ন করা হয় এটি যা সহজে উপস্থিতি প্রদর্শনের মধ্যে পর্যাপ্ত প্লাজমা সংকেতগুলিতে খুন। এটি ব্যাকটেরিয়াকে রোধ করে ব্যাকটেরিয়ার সেল দেওয়ালের সিন্থেসিসে হস্তক্ষেপ করে। Cefixime বেটা-ল্যাকটামেজ এনজাইমের উপস্থিতিতে অত্যন্ত স্থির। পেনিসিলিন এবং কিছু সেফালোসপরিনের উপস্থিতিতে বেটা-ল্যাকটামেজের উপস্থিতিতে, বেশিরভাগ প্রজাতি Cefixime-এ বিপদজনক হয় না। 200-400 মিলিগ্রাম এর প্রস্তাবিত অস্থায়ী ডোজের মানক অ্যাডাল্ট প্রসবের হার সম্পূর্ণ চিকিৎসার পথ এর 7 দিন। জরুরি হলে এটি 14 দিন পর্যন্ত চালিয়ে যেতে পারে।

See also  সিডোপ্লাস ৫ মিলিগ্রাম + ২৫ মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

Tdcef 400 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, সতর্কতা

তথ্য অনুযায়ী Tdcef 400 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতার কিছু উপকারিতা বিবরণ করছি। এটি ব্যাকটিরিয়া কোষ ও একটি পর্যাপ্ত জীবাণু প্রকারের সঙ্গে লোহিত এবং নেগেটিভ জীবাণু হতে ব্যাবহার করা হয়। পরিমণঃ ২০০-৪০০ মিলিগ্রাম প্রতিদিন। রোগের গুরুত্ব উপস্থিতিতে ডোজ বার্তা দিবে বা দুটি অংশে ভাগ করে দিবেন। জ্বর বা রোগকাতরে এই ঔষধটি ১০-১৪ দিন পর্যন্ত খেতে পারেন। তবে প্রদর্শন ও রক্ষা কমপক্ষে স্নায়ু শ্রোত কোষকে যাচাই করে ফেলতে হবে। যদি প্রতিক্রিয়াশীল হয়, অ্যান্টিবায়োটিক প্রদানে সতর্ক হওয়া উচিত। যা পেয়ে গিয়ে নিশ্চিত হওয়া না গেলে গর্ভকালীন মা বা যাকে স্তনদুগ্ধ খাওয়ায় চিকিৎসার সময় কাউশলদের এই ঔষধটি অত্যন্ত সতর্কতার সাথে সেবন করতে হবে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *