পালোটিক 0.5 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

হ্যালো প্রিয় পাঠকগণ, সম্মানিত সন্দেশবাক্য দিয়ে শুরু করে যায় এই পোষ্ট। পরিচিত Palotic 0.5 মিলিগ্রাম ট্যাবলেটের সম্পর্কে জানানো হবে এই ব্লগে। এই ট্যাবলেট ব্যাবহার বিধিও জানতে হবে আর সাথে সাথে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও এলেকোহল, চা, কফি সহ অন্যান্য পদার্থের সাথে পাচ্ছে কিনা সে জেনে নিন। আমাদের সহযোগিতায় আরো অনেক তথ্য জানতে থাকুন।

প্যালটিক 0.5 মিলিগ্রাম এর ব্যবহার পরামর্শ

প্যালটিক 0.5 মিলিগ্রাম এর ব্যবহার পরামর্শের অনুযায়ী জেনে নিন যে প্যালটিক নামক একটি ওষুধ। এটি বমিবন্ধ ও অবমুক্তকরণ যন্ত্র এর মাধ্যমে দেয়া হয় এবং অসুস্থ ক্যান্সার রোগীদের ওষুধ ব্যবহার করার জন্য প্রদত্ত হয়। প্যালটিক হল প্রধানতঃ 5-এইচটি3 রিসেপ্টর এন্টাগনিস্ট এবং এই রিসেপ্টরের ক্ষেত্রে স্থান নেই অন্য রিসেপ্টরের জন্য কিন্তু সামান্য বা কোনো মানের রিসেপ্টর এর ক্ষেত্রে নেই। এটি মূলত ক্যান্সারের চিকিৎসার সময় মাথা ঘুরতে, বমি উত্তেজনাপূর্ণ আঙ্গুল হওয়ার চেষ্টা করতে রাগব আঙ্গুলে থাকা রিসেপ্টর বাধা দেওয়া মাধ্যমে তা প্রতিরোধ করে। এটি রোগী রোগের সময় অসুস্থ হয়ে থাকার পরিস্থিতিতে সেবন করতে হয়। নির্দিষ্ট মাত্রার অতিরিক্ত অংশ আংশিক উত্সর্জন প্রস্তাবিত।

প্যালটিক 0.5 মিলিগ্রাম এর ক্রিয়া ও দ্রব্যপাত

প্যালটিক 0.5 মিলিগ্রাম এর ক্রিয়া ও দ্রব্যপাত সম্পর্কে জানা যায় যে এটি কেমোথেরাপি চিকিৎসার প্রথম ঘটকগুলি উন্মুক্ত হওয়ার পর উত্সর্জিত সেরোটোনিনের কাজ বন্ধ করতে পারে। প্রাক্তন পোস্ট-অপারেটিভ মধুমেহ এবং উস্নাক্ত স্থলবন্দির প্রভাবকে বেশ কমিয়ে নিতে পারে এবং উস্নাক্ততা সহজে শান্ত হয়। প্যালটিক শিরষ্কারত একটি এক সিডিবিসি ২ডি ও সহজে লক্ষ্য করা হয়। 0.5 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট দৈনন্দিন ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং শক্তি বিতরণ প্রতিরোধ বা হজমের জন্য নিখাত ও চশমার রোগীদের উপস্থিতিতে ব্যবহৃত হতে পারে। প্যালটিক বুধিমানভাবে ব্যবহার করা এবং উপকারী প্রভাব প্রদান করা যায়।

প্যালটিক 0.5 মিলিগ্রাম এর দুষ্পরিণাম ও সতর্কতা

প্যালটিক 0.5 মিলিগ্রাম এর দুষ্পরিণাম ও সতর্কতা সম্পর্কে আপনার জানা থাকা আছে কিনা? এটি একটি 5-HT3 রিসেপ্টর এন্টাগোনিস্ট যা নির্দিষ্ট কাজে ব্যবহৃত হয়। এর কাজ হল ক্যান্সার রোগীদের নিরাময়ের সময় যে অবস্থা আসে সেই সময় তাদের কাছে চিৎকার আর বমপানের সমস্যা সমাধান করা। যেমন সিরম্প্লাস্টিন, সাইক্লোফসফামাইড এবং ডক্সোরুবিসিন এর ব্যবহার দ্বারা চোখে উঠতে পারে আর সে চিৎকার ও বমপান নিয়ন্ত্রন করে। তবে এর অতিরিক্ত ব্যবহারে নিরাময় করা অসুবিধাজনক হতে পারে। এটি নিয়মিত প্রয়োগ করার পূর্বে আপনাকে একজন ডাক্তার এর সাথে পরার্মিশন নিতে হবে এবং নিরাময়ের সময় আমাদের শর্তসাপেক্ষ দিকদর্শনগুলো মেনে চলা জরুরী।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।