পিয়ার 20 মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও বিস্তারিত বর্ণনা

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণেরা। এই পোষ্টে আমরা আলোচনা করব ক্যাপসুল (Delayed Release) পিয়ার 20 মিলিগ্রামের ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও আরো তথ্যগুলি যা এই মেডিসিনের সম্পর্কে সকলেই জানতে চান। তাই সম্পুর্ণ পোষ্টটি পড়ে সম্পুর্ণ ধারনা নেবার চেষ্টা করুন।

Pear 20 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

পেয়ার 20 মি.গ্রা. এর ব্যবহার সম্পর্কে সম্পূর্ণ জানতে হলে, এই প্রথমে বুঝতে হবে এটি কি। পেয়ার 20 মি.গ্রা. হলো একটি অসিড বিশেষজ্ঞ দ্রব্য। জাতিগত নাম অমেপ্রাজল। এই দ্রব্যটি গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড নির্মুলকের উপর কার্য করে এবং ৭২ ঘন্টা পর্যন্ত এর অসিড নির্মুলক প্রভাব রয়েছে। সাধারণতঃ মানে অর্থ হচ্ছে, এটি পেয়ার ২০ মি.গ্রা. যেতে শুরু করে এক ঘন্টার মধ্যেই আপনার অসিড নির্মুলক প্রভাব রেসিড্য হয় এবং প্রভাব থাকে ৭২ ঘন্টা ধরে। উপভোগ করার সময় খাবার খেতে হবে।

Pear 20 mg এর ব্যাবহার

পিয়ার 20 এমজি হল সবচেয়ে জনপ্রিয় ওমেপ্রাজোল হাইড্রক্লোরাইড যা গ্যাস্ট্রিক এসিড সিক্রেশনের বিরোধী ও অ্যান্টিসেক্রেটর এবং মাথাব্যথার জন্য ব্যবহৃত হয়। পিয়ার 20 এমজি রেকশনের প্রভাব 1 ঘন্টার মধ্যে হয়, এর মাসত ফল দুটি ঘন্টার মধ্যে এবং সিক্রেশন নির্বাসন এর ব্যাপকতাও একটি ক্রমশঃ পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা থাকে। গ্যাস্ট্রিক অবসান শব্দনশীলতা সে থেকে একটি সামান্যভাবে ঘটতে পারে, যা যাবতীয় ব্যবহারের বন্ধুত্ব থাকে। কিন্তু মহিলারা যাদের গর্ভাবস্থা এবং স্তন দুধ পাস করানোর কারণে এই দাবিতে হয় না। মনে রাখবেন, ওমেপ্রাজোল অ্যান্টিবায়োটিক নয় এবং এর ব্যবহার সাধারণত ক্ষতিকর।

Pear 20 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

Pear 20 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:

পিয়ার 20 এমজি হল একটি গ্যাস্ট্রিক এসিড জনিত সমস্যার জন্য ব্যবহারকারীদের জন্য খুবই ভালো দায়িত্ব পরিত্যাগ করে। এটি মূলত পরস্পর রূপান্তরিত বেঞ্জিমিডাজোল হিসাবে বিবেচনার আধারে উন্নয়ন করা হয়েছে। পিয়ার 20 এমজি দেওয়ার সাথে সাথে জন্য এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়, যা দুটি ঘণ্টার মধ্যে সর্বাধিক প্রভাব পায়। ওমেপ্রাজোল 20 এমজি লবণ ব্যবহার করে যখন দেওয়া হয়, এটি গ্রেদ্ধমধ্যে সর্বশেষ ১২ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবহার করা উচিত।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।