পেয়ার 30 এমজি/মিলিলিটার: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণেরা, এই পোষ্টে আমরা আপনাদের জানাতে চলেছি সকল বিষয় নিয়ে, যা সংক্ষেপে Pair 30 ইঞ্জেকশন নিয়ে। এটির ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং আরও নির্দিষ্ট বিষয়গুলি সহজ ও পরিষ্কার করে নিয়ে আলোচনা করা হবে। তাই, আমাদের সাথে থাকুন এবং পোস্টটি পূর্ণসংস্থায় পড়ে নিজেকে নিরাপদ রাখুন।

Pair 30 mg/ml এর ব্যবহার

Pair 30 mg/ml এর ব্যবহার

Pair 30 mg/ml ব্যবহার করে পেইনের শ্রম কমানো যায়। এটি একটি অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি ড্রাগ (NSAID) যা prostaglandin এর সিন্থেসিস বন্ধ করে এবং প্রাথমিকভাবে একটি এনালজেসিক হিসাবে কাজ করে। নির্দিষ্ট মাত্রাতে এটি দুটি সারিতে বা একটি ডোজ দেওয়া যায়, যা 15 সেকেন্ডের মধ্যে দেওয়া উচিত। প্রতিদিন 40 মিলিগ্রামের বেশি সংখ্যক ডোজের ব্যবহার সুপারিশ করা হয় না। রেগুলার ডোজের জন্য রিকমেন্ডেশন 10 মিলিগ্রাম। কেবল পাঁচ-সাত দিনের জন্য এটি ব্যবহৃত হয়। গর্ভাবস্থায় এবং স্তনপানকালীন ক্ষেত্রে সম্ভবত অন্যান্যের সুবিধার্থে এটি ব্যবহৃত হবার নির্দেশ দেওয়া হয় না।

Pair 30 mg/ml এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

পেয়ার 30 এমজি/মিলিলিটার এর কেতোরলাক ট্রমেথামিন একটি অস্থিরপ্রকাশ প্রতিক্রিয়াকর দ্রব্য যা সাধারণত মাত্র দৈহিক পাশাপাশি ব্যবহার করা হয়। এটি মাঝারি থেকে তীব্র পর্শ্ব-পরিস্থিতিতে সুস্থ স্থিতিতে এসে থাকা অন্তজন্য উপযোগী। এটি সাধারণত ৭ দিনের মধ্যেই ব্যবহার করতে হবে। এর রোগবিদ্যার মানক মাত্রা ১০ মিলিগ্রাম ছাড়া সাধারণত চলতে পারে না। উপরের উল্লেখযোগ্য দিকগুলো হল: মারকিন খাদ্য ও ঔষধ বিভাগে কেতোরলাক ট্রমেথামিন একটি গর্ভধারিতা ও বুকের দুধের সময় ব্যবহার করা বিরত রাখতে হবে। রোগীর বয়স ও পেপ্টিক আলসারের পরিস্থিতি সেন্সিটাইভ এর জন্য সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

সতর্কতা

সতর্কতা: কেতোরোলাক ট্রোমেথামিন হলো পাইরোলো-পাইরোল নন-স্টেরয়েড এন্টি-ইনফ্লামেটরি ড্রাগ। এটি মাত্র ৭ দিনের মধ্যেই ব্যবহারের জন্য প্রযোজ্য এবং চ্রনিক ব্যবহার সুপারিশকৃত নয়। মোট ৪০ মিলিগ্রামের ডোজের বেশি সেবন করা নেই। কেতোরোলাক ট্রোমেথামিন ব্যবহার করতে সর্দি, জ্বর, খাবার না পাচ্ছা ইত্যাদি হতে পারে। ব্যবহারের আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এছাড়াও সম্ভবত সাইড ইফেক্ট হতে পারে যাতে এর মধ্যে হলুদ পিশঁপট রঙের পেটের উষ্ণতা পেতে হতে পারে, নারকে ও হঠাৎ বেশী কম্পন ও থাকতে পারে। এছাড়াও, শিশুদের জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়। তাছাড়া গর্ভবতী মা ও দুধ দিয়া করা উচিত নয় কারণ এটি জন্মগ্রহণকারী ও গুদব্যথিত হতে পারে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।