প্রভাবিত রোগ সম্পর্কিত পার্শ্ব পতিক্রিয়া, ব্যাবহার বিধি এবং বিস্তারিত: রেকুইন ৩০০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট
আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণ, আমরা আজকের পোষ্টে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব, যা হলো Requin 300 mg ট্যাবলেট। আমরা জানতে চেষ্টা করব এই ট্যাবলেটটির ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গ্রহনের পদ্ধতি এবং একটি বিস্তারিত পর্যালোচনা করব এই রোগ সম্পর্কিত। সুতরাং সম্পুর্ণ পোষ্ট পড়ে নিজেকে সম্পুর্ন সম্মতি করে তথ্য নেওয়ার চেষ্টা করুন।
মেডিসিনের নাম | Requin |
মেডিসিনের ধরন | ট্যাবলেট |
জেনেরিক নাম | কুইনাইন সালফেট |
মেডিসিনের পাওয়ার | ৩০০ মিলিগ্রাম |
উৎপাদনকারী কোম্পানি | রেফকো ফার্মাসিউটিকালস লিমিটেড। |
প্রতি ইউনিটের মূল্য | ৳ ৩.৪৪ |
কুইনাইন সালফেট কী করে কাজ করে
কুইনাইন সালফেট কী করে কাজ করে জানতে হলে জানা দরকার এর ব্যবহার এসে সাধারণত কুয়েট মলের রোগ ঠিক করতে ব্যবহৃত হয়। এর মাধ্যমে ম্যালেরিয়াল প্যারাসাইটের জীবনকালকে নিষ্ক্রিয় করে থাকে। কুইনাইন শুক্রক বিতর্ককারী প্রভাবী ও খুব কার্যকর। মাত্র সাপ্রেসিভ ড্রগ না হয়ে এটি ক্লিনিকাল আক্রান্তিতে ব্যবহৃত যায়। কুইনাইন একটি উত্তম মলেরিয়া রোগের প্রতিষ্ঠাতা হল কিন্তু ব্যবহারকারী ব্যাক্তির স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর হুমকি দেখা যায় যদি খুব বেশি পরিমাণে ব্যবহৃত হয়।
প্রেগনেন্ট মহিলাদের জন্য কুইনাইন সালফেট কি সুরক্ষিত
প্রেগনেন্ট মহিলারা কি Quinine Sulfate ব্যবহার করতে পারেন? উত্তরঃ হ্যাঁ। এটি প্রেগনেন্ট মহিলাদের জন্য নিরাপদ। কিছু ক্ষুব্ধকর পারদর্শিতা রয়েছে, তবে এটি নামিত রোগ ছাড়াও ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রাথমিক ও উচ্চতম চিকিৎসা সম্পর্কে যদি মধ্যে এর উল্লেখ না থাকে তবে পরিমানে উপস্থিত থাকলে কোন সমস্যা হওয়া উচিত নয়। তবে কেবলমাত্র ব্যাগ-মেরামার, অত্যধিক মনস্থত এবং সারিয়ানুরি স্থিতিতে এটি ব্যবহার না করা উচিত।
কুইনাইন সালফেট এর কিছু সাইড ইফেক্ট
কুইনাইন সালফেট ম্যালেরিয়া প্যারাসাইটগুলির জীবনচক্র দমন করে এবং নিউক্লিক এসিড সিনথেসিস প্রতিরোধ করতে বিশ্বস্ত হয়। এটি হাইলি একটিভ ব্লাড সজন্মযান শন্তিপুরণ এবং ম্যালেরিয়া প্যারাসাইটগুলির এরিথ্রোসাইটের উন্নয়ন করার বিক্ষোভ করে। এটি সাথে সাথে সাপ্রেসিভ ঔষধ হিসাবে এবং ম্যালেরিয়ার ক্লিনিকাল হামলার মধ্যেও কার্যকর। এদের মাঝে সাইড ইফেক্ট হতে পারে এমনঃ সর্দি, মাথাব্যথা, অব্যহতি এবং দৃশ্যমান বিপর্যয়। গর্ভবতী মহিলাদের জন্য এর ব্যবহারযোগ্য। যেমনঃ গর্ভাবস্থার সময় ম্যালেরিয়ার জন্য মেফ্লোকোইন এর সাথে যোগ দিলে সাইড ইফেক্ট এর সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।