রিভোফার 750 মিলিগ্রাম/15 মিলিলিটার: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

স্বাগতম পাঠকবৃন্দ, আমরা আজ আলোচনা করব রিভোফার 750 মিলিগ্রাম/15 মিলিলিটার এই ঔষধ ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং এর বিস্তারিত তথ্য সম্পর্কে। তাহলে চলুন এই পোস্ট সম্পূর্ণ পড়ে রিভোফার ঔষধটি সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে জানুন।

Revofer 750 mg/15 ml এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Revofer 750 mg/15 ml এর প্রয়োজনীয় তথ্য সম্পর্কে আপনার জানা আবশ্যক। এটি ইয়াং অন্তর্ভুক্ত হলে ডাক্তার অ্যাডমিনিস্টার করে। এর পোসোলোজি সিদ্ধান্ত করা হবে মানসিক ও ফিজিক্যাল পরিমাণ অনুযায়ী। প্রতিটি একক প্রকাশ আরম্ভে হেমোগ্লোবিন স্তর পরীক্ষা করা হবে। প্রতি ৪ সপ্তাহে প্যারামিটার এনালাইসিস করে বিশেষজ্ঞ নিশ্চিত হবে আপনার অবস্থার উন্নয়ন হচ্ছে কিনা। সামগ্রিকভাবে রেকর্ড সংরক্ষিত থাকবে প্রয়োজন হলে অন্যকে উপলব্ধি দেওয়া হবে। Revofer 750 mg/15 ml ব্যবহারে কোন পার্থক্য তথ্যভিত্তিক নিশ্চিত করা হয় না।

Revofer 750 mg/15 ml এর ব্যাবহার

ফেরিক কারবক্সিমালটোজ যে সামগ্রী দিয়ে উৎপাদিত, সেই দ্বারা হিমবিশোষণ অকার্যকর রোগীর চিকিৎসার জন্য পরিচালিত হয়। মোটামুটি খুব সহজেই ফেরিক কারবক্সিমালটোজের ডোজ নির্ণয় করা হয়। রোগীর শরীরের ওজন এবং হেমোগ্লোবিন লেভেলের উপর নির্ভর করে আকলন চলতে থাকে। উপচারক হতে পারেন কোন সংশ্লিষ্ট প্রসংশ হিসাবে ব্যবহারকারীর স্থিতিতে নতুনকর মূল্যায়ন করেন। নিশ্চিত করতে হবে রোগীকে অবশ্যই 4 সপ্তাহের মধ্যেই পরবর্তী অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের পরে হেমোগ্লোবিন লেভেল পুনরায় নির্ধারণ করা হয়। এরকম একটি ব্যবস্থা করা না থাকলে অন্যান্য জোরালো অ্যালার্জির পরিবর্তে ফেরিক কারবক্সিমালটোজের উপকারিতা প্রাপ্ত না হতে পারে।

Revofer 750 mg/15 ml এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সতর্কতা

Revofer 750 mg/15 ml এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সতর্কতা। বয়স্ক রোগীদের আয়রন অভাব রোধে ফেরিক কারবক্সিম্যালটোস নির্দেশিত: এটি একটি কলোইডাল আয়রন (III) হাইড্রোক্সাইড যা কারবক্সিম্যালটোস, একটি কার্বোহাইড্রেট পলিমার সঙ্গে কমপ্লেক্স তৈরি করে যা আয়রন মুক্তি দেয়। Revofer এর পোজোলজি পাঁচটি ধাপে একটি স্টেপওয়াইজ অ্যাপ্রোচ অনুসরণ করে। সঠিক ডোজঃ (Hb) স্তর দেখে সর্বপ্রথম রোগীর আয়রন প্রয়োজনটি নির্ধারিত হয়। Revofer এর অপস্থিতি ব্যবহারে নিষিদ্ধ স্থানে উপস্থিতি। Revofer এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নামক কোন সমস্যা সাধারণতঃ হালকা এবং রোগীকে চিকিত্সা বন্ধ করতে না পারে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।