স্টারক্যাল এম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণ, আজকের এই পোষ্টে আমরা আপনাদের জানাতে চলেছি একটি খুব পরিচিত ট্যাবলেট স্টারক্যাল এম। আপনি এখানে এই ট্যাবলেটের ব্যবহার বিধি এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি সহ এর বিস্তারিত আলোচনা করবেন। তাই ব্যবহারকারী হিসেবে এই ঔষধটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে থাকুন এবং নতুন জ্ঞান অর্জন করুন।

মেডিসিনের নাম স্টারক্যাল এম
মেডিসিনের ধরন ট্যাবলেট
জেনেরিক নাম ক্যালসিয়াম কার্বোনেট + ভিটামিন ডি ৩ + মাল্টি মিনারেল
পাওয়ার
উৎপাদনকারী কোম্পানি নিপ্রো জেএমআই ফার্মা লিমিটেড
প্রতি ইউনিটের মূল্য ৳ 6.50

Starcal M এর প্রয়োজনীয় তথ্য

স্টারক্যাল এম- র জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ হলুদ ফিল্ম-পরিম্পক ট্যাবলেটগুলি স্নিগ্ধভাবে মন সম্পন্ন করে। একটি মসলা ট্যাবলেটকে ভোরে এবং রাতে পছন্দমত সময়ে নিতে হয়। এটি পরিপূর্ণ পেটের সাথে একটি পূর্ণ গ্লাস পানি দিয়ে সেরা হয়। স্টারক্যাল এমের মূল উপদাতা ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন ডি 3। এই উপাদানগুলি হল হাড় সম্পর্কিত রোগ দূর করার জন্য প্রধান। বাংলাদেশে এই ধরণের রোগে খুব উচ্চ ভবিষ্যতবাণী। উপাদানগুলির অভাব রোগীদের ককটেজ এক্সক্রেশন দ্রুত হয় এবং অনেক সমস্যার জন্ম দেয়।

Starcal M এর ব্যাবহার

Starcal M হল এমন একটি ট্যাবলেট যা ওস্টিওপরোসিস এবং অন্যান্য হাড় সম্পর্কিত রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এটি ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন ডি 3 ধারণ করে, যা একটি ম্যাক্রোনিউট্রিএন্ট হিসেবে হাড়ের কাঠামোকে স্থানান্তর করে। যদি ব্যবহার করা না হয় ভিটামিন ডি 3 সঙ্গে ক্যালসিয়াম মিশ্রণ তবে একটি কম পরিমাণ হিসাবে সে থেকে শুধু মাত্র কম পরিমাণ ক্যালসিয়াম প্রাপ্ত হবে। অলস্ক্যানি এবং অন্যান্য হৃদরোগে কার্ডিওলজিক গ্লাইকোসাইডের ফলব্যাপারে অধিক সতর্কতা প্রয়োজন হতে পারে। স্টারকেল এম অন্যতম একটি স্বাস্থ্যকর পণ্য।

Starcal M এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

Starcal M ট্যাবলেটে মাঝে মাঝে খাওয়া হলে আপনার অস্থিবদ্ধতার সম্ভাবনা কমে যাবে। এই ট্যাবলেটে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন D3 যা হলো অস্থিমজাত স্ট্রাকচারের ম্যাক্রোনিউট্রিএন্টগুলি। এবং এরকম মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টগুলি যেমন কপার, ম্যাঙ্গানিজ, জিংক এবং বোরন, আপনার অস্থিবদ্ধতা দূর করতে সহায়তা করবে। স্বাস্থ্যকর প্রাণির বন্ধুরা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এই ট্যাবলেটগুলি গ্রহণ করতে পারেন। সর্বনিম্ন ৪ ঘন্টার ব্যবধান থাকলে এই ট্যাবলেট গ্রহণ করা যেতে পারে। বাচ্চাদের হাতের পাশে থাকতে দিন না।

See also  রিজয়েন-ডি ৭৫০ এমজি + ৫০ এমজি: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *