স্টারলিক্স 120 মি ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

স্বাগতম প্রিয় পাঠকবৃন্দ। আমরা জানি Starlix 120 mg ট্যাবলেট বিভিন্ন শস্য্ত্র অসুখ সম্পর্কে সেইসব সংশ্লিষ্ট লোকের কাছে দেয়। এই মানুষের বিভিন্ন জন্য মোট দুটি আমায়করুন। সামনে আসুন আপনাদের যারা এই ট্যাবলেট ব্যাবহার করেন তাদের জন্য অসহায়তার চিন্তা মহত্বপূর্ণ। সাথেই আপনাদের সুস্বাস্থ্য জন্য চলুন শুরু করা যাক এই পোষ্টটি।

Starlix 120 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Starlix 120 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য: সর্বপ্রথম জানা লাগে যে, Nateglinide একটি বি-সালফনিউরা এজেন্ট নয়। এটি ডায়াবেটিস মেলিটাসের পুরুষ যে কেউ প্রয়োজন সাধন ও ব্যায়ামের সঙ্গে সংযুক্ত দিয়ে রক্ত শর্করার নিয়ন্ত্রণ উন্নয়নে ব্যবহৃত হয়। Starlix 120 এমজি দিতে হবে সে জন্য প্রতিদিন মাঝে মাঝে খাবারের আগে ৩ বার খেতে হবে। রক্ত শর্করার লেভেল দেখে একশনটি নিশ্চিত হয়। ব্যবহারকারীরা খাবারের ১ থেকে ৩০ মিনিট আগে সেটি খেতে হবে। বিভিন্ন রোগজীবী দ্রব্য বা সালাইসিলেট ইত্যাদি নেতগ্লিনাইডের উপাদানে পরিবর্তন সে পাতি মানসিক চাপের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। প্রকাশিত অন্যান্য তথ্য গুলির সাথে পাঠকদের সঠিক জ্ঞান ফাঁকা না হওয়ার জন্য বিষয়টি আলাদা করা হয়েছে।

Starlix 120 mg এর ব্যাবহার

স্টারলিক্স ১২০ মিলিগ্রাম টাইপ ২ ডায়াবেটিস মেলে রোগীদের গ্লাইসিমিক নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ডাইট এবং ব্যায়াম এর অতিরিক্ত আংশিক উপকরণ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। স্টারলিক্স একটি ননসালফনিলযুক্ত হাইপোগ্লাইসেমিক এজেন্ট যা প্যানক্রিয়াটিক বীটা-সেল থেকে ইনসুলিন মুক্তি উত্সর্জন করে, কারণ ATP-সংযোজিত কে চ্যানেল বন্ধ করে বায়ুমণ্ডল বিরক্ত করে এবং ক্যালসিয়াম চ্যানেল এর মাধ্যমে ক্যালসিয়াম প্রবেশ করতে সহায়তা করে। এই প্রভাবটি মজুদ গ্লুকোজ পরিমাণ নির্ভর করে। প্রতিদিন খাবারের আগে ১ থেকে ৩০ মিনিটে মূখ্য পরিমাণ ওষুধ নিতে হবে এবং যদি কোনো খাবার ছেড়ে দেওয়া হয় তবে সে মাসলা ছেড়ে দেওয়া হবে।

Starlix 120 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, সতর্কতা

স্টারলিক্স ১২০ মিলিগ্রাম হলো একটি হাইপোগ্লাইমিক এজেন্ট, যা প্রতিনির্ভরশীল শরীরে উপস্থিত গ্লুকোজ পরিমাণের উপর নির্ভর করে প্রাণপ্রতিফলতাকে উত্তেজিত করে, জাতিসংগঠনীয় সেল হলোজ মেমব্রেনে ক্যালসিয়ামের মাধ্যমে প্রবেশ হয়ে আসে। এর মাধ্যমে রক্তস্তরে স্থির গ্লিসিমিক নিয়ন্ত্রণ সম্পন্ন করার জন্য হলের অনুপ্রয়োগটি দিনকে তিনবার খাবারের আগে আংশিক চিকিত্সার মাধ্যমে ব্যবহার করা হয়। হাইপারটেনশান বিষয়টি যখন নির্ধারণ হয়, তখন অ্যাডজাংট দিয়ে সমস্যাটি সমাধান করতে হতে পারে। কোয়ালিটি চেক করতে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। কক্ষবৃত্তিতে দ্বিধা থাকলে সিডিপি২সী৯ এবং সিডিপি৩এ4 ইনহিবিটর বা ইন্ডিউসার দ্বারা নেত্রসংযোগবিশেষে সমস্যা সমাধান করতে হতে পারে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।